বিদেশী নাগরিকদের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বৈচিত্র্য দেখা গেছে এ বছর। ১০৩টি দেশের নাগরিকরা শারজার আবাসন খাতের অংশ হয়েছেন। যা ২০২২ সালের তুলনায় ২১ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করে। এ সময় অনারব বিদেশী বিনিয়োগকারীদের বাণিজ্য ১৬৫ শতাংশ এবং লেনদেনকৃত সম্পত্তি ১৩১ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া বন্ধকি লেনদেন ২০৪ কোটি ডলারে পৌঁছেছে।
প্রতিবেদনে সম্পত্তির দলিল লেনদেনে ৭ দশমিক ৫ শতাংশ বৃদ্ধির কথা বলা হয়েছে। যার মোট পরিমাণ ২৪ হাজার ৮৪২টি। এ সময় বিক্রি হয়েছে ৮ কোটি ৯০ লাখ বর্গফুট স্পেস। এছাড়া পরিষেবা খরচ ২৫ কোটি ৭৯ লাখ ডলারে পৌঁছেছে।
ইউএই সরকারের নীতি সংস্কারের কারণে দেশটিতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিদেশীদের আনাগোনা বেড়েছে। সহজ ভিসা ও করমুক্ত সুবিধা কাজে লাগিয়ে দুবাই হয়ে উঠেছে বিদেশীদের করস্বর্গ। সেই হাওয়া আবুধাবি, শারজাসহ অন্যান্য শহরেও লেগেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৩ সালে প্রাথমিক বিক্রয় চুক্তির লেনদেন উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। আগের বছরের তুলনায় বৃদ্ধির হার ছিল ৩৮ দশমিক ৪ শতাংশ। যার আর্থিক মূল্য ২০৪ কোটি ডলার।
শারজার আবাসন খাতে বিনিয়োগের বিচারে এগিয়ে রয়েছেন ইউএই নাগরিকরা। এরপরই আছেন ভারত, সিরিয়া, ইরাক, জর্ডান, মিসর ও পাকিস্তানের নাগরিকরা।
অর্থসংবাদ/এমআই