বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত চিনির দাম কমে দুই মাসের সর্বনিম্নে নেমেছে। সরবরাহ সংকট নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগ শিথিল হয়ে আসায় এর দামে নিম্নমুখী প্রবণতা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছে বিশ্লেষকরা। তবে চিনির দাম কমলেও কোকোর দাম বাড়ার ধারা অব্যাহত আছে। পণ্যটির বাজারদর বর্তমানে ইতিহাসের সর্বোচ্চ পর্যায়ে অবস্থান করছে।
ইন্টারকন্টিনেন্টাল এক্সচেঞ্জে (আইসিই) মে সরবরাহ চুক্তিতে অপরিশোধিত চিনির মূল্য দাঁড়িয়েছে পাউন্ডপ্রতি ২১ দশমিক ৯ সেন্ট, যা এর আগের দিনের তুলনায় দশমিক ৬ সেন্ট কম। অন্যদিকে মার্চ সরবরাহ চুক্তির লেনদেন শেষ হয়েছে ৬ শতাংশেরও কম দামে।
ডিলাররা বলছেন, বিশ্বের শীর্ষ চিনি উৎপাদক ব্রাজিলে পণ্যটির সরবরাহ নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগ অনেকটাই শিথিল হয়েছে। উৎপাদন বাড়ায় দেশটির খাতসংশ্লিষ্টরা রফতানি বৃদ্ধিতে মনোযোগ দিচ্ছেন। অন্যদিকে লজিস্টিকস জটিলতাও কমে এসেছে। দেশটির রফতানি বৃদ্ধির সম্ভাবনায় চিনির আন্তর্জাতিক বাজার কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে বলেও জানান তারা।
এদিকে বাজার পর্যবেক্ষকরা জানিয়েছে, থাইল্যান্ড ও ইন্দোনেশিয়ার মতো শীর্ষ উৎপাদক দেশগুলোয়ও সরবরাহ ইতিবাচক ধারায় ফিরছে। কারণ এসব দেশে চলতি মৌসুমে আখের ফলন ভালো হয়েছে। এ বিষয়ও ভোগ্যপণ্যটির দাম কমে যাওয়ার পেছনে বড় ভূমিকা পালন করছে।
কাফি
 
                         
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                