মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে আইএমএফের সদর দপ্তর।
ডলারের মজুত তলানিতে ঠেকে যাওয়ায় ২০২১ সাল থেকে অর্থনৈতিক সংকট শুরু হয় পাকিস্তানে। পরবর্তী ২ বছরে তা আরও তীব্র হয়ে ওঠে।এই পরিস্থিতিতে ২০২২ সালে আইএমএফের কাছে ৩০০ কোটি ডলার জরুরি ঋণের জন্য আবেদন করে অর্থনৈতিক সংকটে জর্জরিত পাকিস্তানের সরকার। সেই আবেদনের পর বিস্তর যাচাই শেষে গত বছর গ্রীষ্মে দেশটিকে কিস্তির ভিত্তিতে ঋণ দিতে সম্মত হয় আইএমএফ। সেই পর্বেরই শেষ কিস্তি এই ১১০ ডলার।
বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল ইসলামাবাদ সফরে গিয়েছিল। সেখানে ৫ দিন অবস্থান করে দেশটির অর্থনীতি সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য যাচাই শেষে মঙ্গলবার পাকিস্তানের অর্থ মন্ত্রণালয় এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে হয় আইএমএফ প্রতিনিধি দলের। সেই বৈঠকে স্বাক্ষরিত হয় চুক্তিটি।
অর্থসংবাদ/এমআই