তিনি বলেন, বিএসইসির নেতৃত্বের দক্ষতার এই ধারাবাহিকতা যেন অব্যাহত রাখে। তাহলেই বাজারের দিকে ভালো ভালো কোম্পানি এগিয়ে আসবে। পুঁজিবাজারের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বয়ে মার্কেটে টাকা আসলে মার্কেট আরো অনেক বেশি ভালো হবে।
শনিবার (৩১ অক্টোবর) “টুওয়ার্ডস সাসটেইনেবল ডেভেলপম্যান্ট অব ক্যাপিটাল মার্কেট” শীর্ষক একটি ভার্চুয়াল সেমিনারে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিজম ফোরাম (সিএমজেএফ) সেমিনারটি আয়োজন করে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, এফবিসিসিআইয়ের প্রেসিডেন্ট শেখ ফজলে ফাহিম।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএমবিএ’র প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মনিরুজ্জামান, এফসিএ।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মো. ছায়েদুর রহমান এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিজম ফোরামের (সিএমজেএফ) সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।
ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, লিস্টিংয়ের ক্ষেত্রে মিডিয়াম ও এসএমই কোম্পানি কেন আসছে না। হংকংক এবং জাপানে মিডিয়াম কোম্পানিগুলো বাজারে লিস্টিং হয়ে পরে বড় আকার ধারণ করছে। কিন্তু আমাদের দেশে কোম্পানি বড় আকার ধারণ করে তারপর বাজারে লিস্টিং হচ্ছে।
তিনি বলেন, ৩০ শতাংশের ১০ শতাংশ বিনিয়োগকারীদেরকে দিতে হবে যে আইন করা হয়েছে সেটা হয়তো কোম্পানি ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে তার ক্যাটাগরি রক্ষার জন্য ডিভিডেন্ট দিবে। কিন্তু পরবর্তীতে ঐ কোম্পানিকে যদি ফাইন্যান্সিয়াল কোন প্রেসার দেয়া হয় তাহলে সেটা সামলানো কোম্পানির পক্ষে অনেক কঠিন হবে।