তিনি বলেন, আমি শুনবো আপনাদের কথা। আমার দুয়ার সব সময় খোলা আপনাদের জন্য। প্রয়োজনে আমি নিজেই আপনাদের সঙ্গে নিয়ে এলাকায় যাবো।
আজ শনিবার (৩১ অক্টোবর) দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ‘কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২০ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শনিবার সারা দেশে কমিউনিটি পুলিশিং ডে-২০২০ উদযাপিত হচ্ছে। এবারে দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘মুজিববর্ষের মূলমন্ত্র-কমিউনিটি পুলিশিং সর্বত্র’।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, কিছু দোষ ত্রুটি থাকলেও সর্বত্রই নিরলসভাবে পুলিশ সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছেন। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা থেকে করোনা মহামারিতে মানুষের ঘরে ঘরে গিয়ে সেবা দিয়েছে। একইসঙ্গে মানুষের অভাব অভিযোগ শুনে করণীয় সব ধরনের ব্যবস্থা পুলিশের পক্ষ থেকে নেওয়া হচ্ছে।
কমিউনিটি পুলিশের বিষয়ে তিনি বলেন, ঢাকা শহরে ৩৫ থেকে ৩৬ হাজার পুলিশ সদস্য দিয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে, কিন্তু এটাই যথেষ্ট না। সুদৃঢ় নিরাপত্তার জন্য দরকার জনগণের সম্পৃক্ততা। এ কারণেই গত পাঁচ বছর ধরে কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা চালু রয়েছে। সেখানে এলাকার জনপ্রতিনিধি, সাধারণ জনগণ পুলিশের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছে।
এর আগে ডিএমপি কমিশনার কমিউনিটি পুলিশের কর্মকাণ্ডে অবদানের জন্য মনোনীতদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।