পুঁজিবাজারে বিবিধখাতে তালিকাভুক্ত জিকিউ বলপেনের শেয়ার সন্দেহজনক লেনদেন অনুসন্ধানে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিলের মেয়াদ আরও ১৫ কার্যদিবস বাড়ানো হয়েছে। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়েছে। বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে।
তথ্য মতে, এর আগে ১৬ সেপ্টেম্বর জিকিউ বলপেনের শেয়ার সন্দেহজনক লেনদেন অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটিকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়ায় গঠিত কমিটি সময় বাড়ানোর আবেদন জানায়। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএসইসি সার্বিক দিক বিবেচনা করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় বৃদ্ধি করা হয়।
গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির সহকারী পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম ও সিডিবিএল’র অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্টের প্রধান মঈনুল হক।
জানা গেছে, চলতি বছরের ৭ জুলাই জিকিউ বলপেনের শেয়ার দর ছিল ৬৬ টাকা ১০ পয়সা। রোববার (০১ নভেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকা ৩০ পয়সায়। দুই মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ২৬৪ শতাংশ। এরই ধারাবাহিকতায় বিএসইসি জিকিউ বলপেনের শেয়ার নিয়ে সন্দেহজনক লেনদেনের বিষয়টি কমিশনের নজরেে আসে। এ কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কমিশন তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। পাশাপাশি কোম্পানিটির বেশি সংখ্যক শেয়ার থাকা ১০টি বিও হিসাব জব্দ করা হয়েছে।
১৯৮৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জিকিউ বলপেনের ৪১ দশমিক ৮৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে। তাছাড়া প্রতিষ্ঠান ১ দশমিক ৪৭, বিদেশি দশমিক শূন্য ৫ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৬ দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ার।
তথ্য মতে, এর আগে ১৬ সেপ্টেম্বর জিকিউ বলপেনের শেয়ার সন্দেহজনক লেনদেন অনুসন্ধানে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটিকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়ায় গঠিত কমিটি সময় বাড়ানোর আবেদন জানায়। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএসইসি সার্বিক দিক বিবেচনা করে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময় বৃদ্ধি করা হয়।
গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন- বিএসইসির সহকারী পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম ও সিডিবিএল’র অ্যাপ্লিকেশন সাপোর্টের প্রধান মঈনুল হক।
জানা গেছে, চলতি বছরের ৭ জুলাই জিকিউ বলপেনের শেয়ার দর ছিল ৬৬ টাকা ১০ পয়সা। রোববার (০১ নভেম্বর) কোম্পানিটির শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ২৪০ টাকা ৩০ পয়সায়। দুই মাসের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ২৬৪ শতাংশ। এরই ধারাবাহিকতায় বিএসইসি জিকিউ বলপেনের শেয়ার নিয়ে সন্দেহজনক লেনদেনের বিষয়টি কমিশনের নজরেে আসে। এ কারণে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে কমিশন তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। পাশাপাশি কোম্পানিটির বেশি সংখ্যক শেয়ার থাকা ১০টি বিও হিসাব জব্দ করা হয়েছে।
১৯৮৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত জিকিউ বলপেনের ৪১ দশমিক ৮৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে। তাছাড়া প্রতিষ্ঠান ১ দশমিক ৪৭, বিদেশি দশমিক শূন্য ৫ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ৫৬ দশমিক ৬০ শতাংশ শেয়ার।
