ডিএসইর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে ১০টা পর্যন্ত প্রি-ওপেনিং সেশনে বিনিয়োগকারীরা শুধু শেয়ার কেনা বা বেচার আদেশ দিতে পারবেন।
এই সেশনে সর্বোচ্চ সংখ্যক ক্রেতা ও বিক্রেতা যে দর প্রস্তাব করবেন সেটাই হবে ওপেনিং প্রাইস বা উদ্বোধনী দর। ওপেনিং সেশনে গিয়ে ওই দরে লেনদেনটি সম্পন্ন হবে।
লেনদেন শেষ হওয়ার ১০ মিনিট অর্থাৎ ২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত ক্লোজিং প্রাইস বা সমাপনী দরে কেনাবেচা সম্পন্ন করা যাবে। তবে এসময়ে কোনো দর প্রস্তাব করা যাবে না।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, “বিশ্বের অনেক পুঁজিবাজারে ওপেনিং ও ক্লোজিং সেশন আছে। ওপেনিং সেশনের কারণে বাজার চালুর আগে একটি শেয়ারের ওই দিনের দর কেমন হতে পারে, সেটির ধারণা পাওয়া যায়। আবার লেনদেন শেষ হওয়ার পরও চাইলে ক্লোজিং প্রাইসে শেয়ার কেনাবেচার সুযোগ পাওয়া যায়।”
এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) গত ২০ অক্টোবর প্রি-ওপেন সেশন, ওপেনিং সেশন, ক্লোজিং সেশন এবং পোষ্ট ক্লোজিং সেশন স্টেকহোল্ডারদের ইউএটি এবং বাজারের সচেতনতা সম্পন্ন করা সাপেক্ষে চালু করার জন্য অনুমোদন করেছে।