ডিএসই ও সিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা করলে এ তথ্য পাওয়া যায়।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৮৪৪ কোটি ৪৯ লাখ ৬ হাজার টাকার। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৯৯০ কোটি ৫৭ লাখ ১৩ হাজার টাকার। এই হিসাবে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৪.৭৫ শতাংশ।
এদিকে গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৫ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এই সময়ে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে ৪ হাজার ২২২ কোটি ৪৫ লাখ ২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৩ হাজার ৯৬২ কোটি ২৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ২৬০ কোটি ১৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকার বা ৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
সপ্তাহ শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৯৪২ দশমিক ১২ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটির অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৮৪৬ দশমিক ১০ পয়েন্টে। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক বেড়েছে ৯৬ দশমিক ২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
ডিএসইর সেরা ৩০ কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ১৩ পয়েন্ট থেকে ১ হাজার ৭২৫ দশমিক ৬৪ পয়েন্টে উঠে আসে।
আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস এক হাজার ৯৮ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয়েছে এক হাজার ১২০ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৬৪টি কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭১টির বা ৪৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ কোম্পানির। আর ৩৩ দশমিক ২৪ শতাংশ বা ১২১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ৬৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।