এ চুক্তির আওতায় শিগগিরই শিক্ষার্থী, গবেষক, বিশ্ববিদ্যালয়, ডেভেলপার, স্টার্টআপ এবং সংশ্লিষ্টদের জন্য ‘বাংলাদেশ আইসিটি কম্পিটিশন-২০২০’, ‘আইসিটি জয়েন্ট ইনোভেশন সেন্টার’, ‘হুয়াওয়ে আইসিটি একাডেমি’ এবং ‘কিউরেটিং বাংলাদেশী স্টার্টআপস’ শীর্ষক চারটি ভিন্ন প্রজেক্ট শুরু হবে।
এর মধ্য থেকে বাংলাদেশ আইসিটি কম্পিটিশন-২০২০, আইসিটি জয়েন্ট ইনোভেশন সেন্টার এবং কিউরেটিং বাংলাদেশী স্টার্টআপস প্রজেক্ট তিনটি আয়োজনে হুয়াওয়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করবে বিসিসি। হুয়াওয়ে আইসিটি একাডেমি সংশ্লিষ্ট কাজে হুয়াওয়ের পাশে থাকবে বিএইচটিপিএ। উল্লিখিত প্রতিষ্ঠানগুলো উদ্বোধনের দিন থেকে পরবর্তী অন্তত তিন বছরের জন্য নিজ নিজ প্রকল্প ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে।
এলআইসিটি প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আমাদের সব উদ্যোগ এবং প্রকল্পগুলো তরুণ, আইসিটি এবং কর্মসংস্থাননির্ভর। এ চুক্তি তরুণ শিক্ষার্থী, আমাদের গবেষক এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আমাদের উদ্ভাবকদের যথাযথ প্রশিক্ষণ দিতে সক্ষম হবে। একই সঙ্গে হুয়াওয়ের উদ্ভাবিত বিশ্বের সর্বশেষতম প্রযুক্তিগুলোর অভিজ্ঞতা নেয়ার সুযোগ তৈরি করবে।
অর্থসংবাদ/এসএ