খাদ্যপণ্যটির রফতানিকারকদের বৈশ্বিক শীর্ষ তালিকায় দেশটি তৃতীয় অবস্থানে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি ২০২০-২১ মৌসুম শুরুর পর ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতের কলগুলোয় সব মিলিয়ে ৪ লাখ ২৫ হাজার টন অপরিশোধিত চিনি উৎপাদন হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশটিতে খাদ্যপণ্যটির উৎপাদন বেড়েছে ৩২ শতাংশ।
চিনি উৎপাদনকারী দেশগুলোর শীর্ষ তালিকায় ভারতের অবস্থান বিশ্বে দ্বিতীয়। গত ১ অক্টোবর ভারতে চিনির ২০২০-২১ উৎপাদন মৌসুম শুরু হয়। মৌসুম শুরুর পর ৫ নভেম্বর পর্যন্ত দেশটিতে চিনি উৎপাদনে প্রবৃদ্ধির ধারা বজায় ছিল। এ সময় ভারতে খাদ্যপণ্যটির উৎপাদন আগের মৌসুমের একই সময়ের তুলনায় ৩২ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের ন্যাশনাল ফেডারেশন অব কো-অপারেটিভ সুগার ফ্যাক্টরিজের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। খবর বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
খাদ্যপণ্যটির রফতানিকারকদের বৈশ্বিক শীর্ষ তালিকায় দেশটি তৃতীয় অবস্থানে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি ২০২০-২১ মৌসুম শুরুর পর ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতের কলগুলোয় সব মিলিয়ে ৪ লাখ ২৫ হাজার টন অপরিশোধিত চিনি উৎপাদন হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশটিতে খাদ্যপণ্যটির উৎপাদন বেড়েছে ৩২ শতাংশ।
খাদ্যপণ্যটির রফতানিকারকদের বৈশ্বিক শীর্ষ তালিকায় দেশটি তৃতীয় অবস্থানে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলতি ২০২০-২১ মৌসুম শুরুর পর ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ভারতের কলগুলোয় সব মিলিয়ে ৪ লাখ ২৫ হাজার টন অপরিশোধিত চিনি উৎপাদন হয়েছে। এক বছরের ব্যবধানে দেশটিতে খাদ্যপণ্যটির উৎপাদন বেড়েছে ৩২ শতাংশ।
আর্কাইভ থেকে