সূত্র মতে, আগামীকাল (১৯ নভেম্বর), বৃহস্পতিবার থেকে ডিএসইতে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত অফিস চলবে। আর অফিস চলাকালীন সময়ে ডিএসইর লেনদেনের সকল কর্মসূচী সম্পন্ন করতে হবে।
প্রসঙ্গত, বিশ্বের অনেক পুঁজিবাজারে ওপেনিং ও ক্লোজিং সেকশন আছে। ওপেনিং সেশনের কারণে বাজার চালুর আগে একটি শেয়ারের ওইদিনের দর কেমন হতে পারে, সেটির ধারণা পাওয়া যাবে। আবার লেনদেন শেষ হওয়ার পর চাইলে ক্লোজিং প্রাইসের শেয়ার কেনাবেচা সুযোগ পাওয়া যাবে। এর আগে গত ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন(বিএসইসি) প্রি-ওপেন সেশন, ওপেনিং সেশন,ক্লোজিং সেশন এবং পোষ্ট ক্লোজিং সেশন স্টেকহোল্ডারদের ইউএটি এবং বাজারের সচেতনতা সম্পন্ন করা সাপেক্ষ চালু করার জন্য অনুমোদন করে। ডিএসইর প্রি-ওপেন ও ওপেনিং সেশন হবে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে ১০টা। এই সেশনে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনা-বেচার আদেশ দিতে পারবেন। এই সময় একটি আইডিয়াল ওপেনিং প্রাইস নির্ধারণ করা হবে।
অন্যদিকে দুপুর আড়াইটায় স্বাভাবিক লেনদেন শেষ হওয়ার পর শুরু হবে ১০ মিনিটের ক্লোজিং ও পোস্ট ক্লোজিং সেশন। এসময় বিনিয়োগকারীরা নতুন করে শেয়ার দর প্রস্তাব করতে পারবেন না। শুধু ক্লোজিং প্রাইসে শেয়ার কেনা বেচার সুযোগ পাবেন। এ সেশন হবে ২টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত।
অর্থসংবাদ/ এমএস/১৫:০৫/ ১১: ১৮: ২০২০