কাপ্তাইয়ের কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬ জলকপাট ফের সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কাপ্তাই হ্রদের পানি কিছুটা কমে যাওয়ায় জলকপাট বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কর্তৃপক্ষ।
এর আগে এর আগে হ্রদের পানি বিপৎসীমায় পৌঁছে যাওয়ায় গত শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় ১৬ জলকপাট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া হয়েছিল।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কাপ্তাই হ্রদের পানি কিছুটা কমে যাওয়ায় সোমবার সকাল ৮টায় কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বাঁধের ১৬টি জলকপাটের পানি ছেড়ে দেওয়া বন্ধ করে দেয় কৃর্তপক্ষ।
তবে সোমবার সকাল পর্যন্ত কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা ছিল ১০৮.৩৯ ফুট মীন সি লেভেল। এ হ্রদের পানির সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ১০৯ ফুট মীন সি লেভেল। ১০৯ মীন সি লেভেলে পৌঁছালে বিপৎসীমা হিসেবে ধরা হয়। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫ ইউনিট চালু রেখে গড়ে প্রতিদিন ২১০ থেকে ২২০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে।
এর আগে হ্রদের পানি বিপৎসীমায় পৌঁছালে গত শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় ১৬টি জলকপাট থেকে ৬ ইঞ্চি খুলে পানি ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। এতে প্রতি সেকেন্ডে নয় হাজার কিউসেক পানি কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে আছড়ে পড়ে।
কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় হ্রদে পানির উচ্চতাও কমে গেছে। তাই সোমবার সকাল ৮টায় জলকপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এমআই
এর আগে এর আগে হ্রদের পানি বিপৎসীমায় পৌঁছে যাওয়ায় গত শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় ১৬ জলকপাট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া হয়েছিল।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কাপ্তাই হ্রদের পানি কিছুটা কমে যাওয়ায় সোমবার সকাল ৮টায় কাপ্তাই উপজেলায় অবস্থিত কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র বাঁধের ১৬টি জলকপাটের পানি ছেড়ে দেওয়া বন্ধ করে দেয় কৃর্তপক্ষ।
তবে সোমবার সকাল পর্যন্ত কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা ছিল ১০৮.৩৯ ফুট মীন সি লেভেল। এ হ্রদের পানির সর্বোচ্চ ধারণ ক্ষমতা রয়েছে ১০৯ ফুট মীন সি লেভেল। ১০৯ মীন সি লেভেলে পৌঁছালে বিপৎসীমা হিসেবে ধরা হয়। এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫ ইউনিট চালু রেখে গড়ে প্রতিদিন ২১০ থেকে ২২০ মেগাওয়াট পর্যন্ত বিদ্যুৎ উৎপাদিত হচ্ছে।
এর আগে হ্রদের পানি বিপৎসীমায় পৌঁছালে গত শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় ১৬টি জলকপাট থেকে ৬ ইঞ্চি খুলে পানি ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। এতে প্রতি সেকেন্ডে নয় হাজার কিউসেক পানি কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে আছড়ে পড়ে।
কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এটিএম আব্দুজ্জাহের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় হ্রদে পানির উচ্চতাও কমে গেছে। তাই সোমবার সকাল ৮টায় জলকপাট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এমআই
