অসাধারণ সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে জয়ের নায়ক মাহমুদুল হাসান জয়।
নিউজিল্যান্ডের দেয়া ২১২ রানের দেয়া মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ৩২ রানে ফেরেন দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন এবং তানজিদ হাসান। এরপর শুরু হয় মাহমুদুল হাসান জয়ের দৃঢ়তা। তৌহিদ হৃদয়ের সঙ্গে জুটি গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নিয়ে যান তিনি। হৃদয় ৪০ রানে ফিরে গেলেও লড়তে থাকেন জয়। তাকে সঙ্গ দিয়ে যান শাহাদাত হোসেন।
এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার পচেফস্ট্রুমে টস জিতে আগে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় টাইগাররা। সিদ্ধান্ত সঠিক প্রমাণ করেন বোলাররা। আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২১১ রান তোলে কিউইরা।
বল হাতে দারুণ সূচনা এনে দেন অফ স্পিনার শামিম হোসেন। ওপেনার রেস মারিউকে ১ রানে ফেরান তিনি। এরপর ১৮ রানে আরেক ওপেনার ওলে হোয়াইটকে ফেরান রাকিবুল হাসান। দ্বিতীয় উইকেটে নামা ফারগুস লেলম্যানকে নিজের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত করেন শামিম। ২৫তম ওভারে জেসি টাসকফকে তুলে নিয়ে নিউজিল্যান্ডকে চাপে ফেলেন হাসান মুরাদ।
এরপর অন্য কেউ দাঁড়াতে না পারলেও উলার গ্রিনালের অপরাজিত ৭৫ রানে ভর করে শেষ পর্যন্ত ২১১ রান তুলতে সক্ষম হয় কিউইরা।