তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি কানাডা তার নিজ দেশে প্লাস্টিক পণ্যের ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে। এটা আমাদের জন্য একটা সম্ভাবনা তৈরি করেছে। কারণ, প্লাস্টিক পণ্যের বিকল্প হিসেবে কানাডায় পাটজাত পণ্যের চাহিদা বাড়বে। এতে বাংলাদেশের সামনে এ খাতের রফতানির সুযোগ আরও সম্প্রসারিত হবে বলে আমি আশা করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে কানাডা থেকে প্রতি বছর বাংলাদেশের রফতানি আয় এক বিলিয়ন ডলার। এটাকে আগামী তিন বছরে আমরা দ্বিগুণ করতে চাই। সেটা করতে হলে এসএমই ও নারী উদ্যোক্তাদের সম্ভাবনাকে আরও কাজে লাগাতে হবে। এক্ষেত্রে তাদের আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি উপযুক্ত প্রশিক্ষণ জরুরি।
দেশের বিজনেস কনসালট্যান্ট প্রতিষ্ঠান-লাইট ক্যাসল পাটনার্স আয়োজিত এই সনদপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান, রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান, বিপিসি’র সমন্বয়ক এ এইচ এম শফিকুজ্জামান প্রমুখ।
বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার বেনোইট প্রিফনটেইন বলেন, ‘বাণিজ্য সম্প্রসারণে বেসরকারি খাতের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত এসএমই, অ্যাগ্রো ফুড প্রসেসিং শিল্পে বাংলাদেশের সম্ভাবনা উজ্জ্বল।
কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের বাণিজ্যে সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।