বাংলাদেশের লক্ষ্য ২০২৪ সালের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে উন্নয়নশীল দেশের তালিকাভুক্ত হওয়া। সেই লক্ষ্য পূরণে সহয়তা করতে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক বিকাশে কয়েক লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেয়ার বিষয়ে উবার প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।
বাংলাদেশে ৪র্থ বর্ষপূর্তির মাইলফলক উপলক্ষ্যে উবারের বাংলাদেশ এবং উত্তর ও পশ্চিম ভারতের প্রধান শিব শৈলেন্দ্রান বলেন, “উবার এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যা সুবিধাজনক, সাশ্রয়ী ও নিরাপদ যাত্রা নিশ্চিত করার পাশাপাশি চালকদের সুবিধাজনক উপায়ে উপার্জন করার সুযোগ করে দেয়। আর তাই এই বর্ষপূর্তি আমাদের মনে করিয়ে দেয় বাংলাদেশে উবারের ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন ও নতুন নতুন সার্ভিস আনার নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে এবং দেশের অর্থনীতির চাকা আবারও সচল করতে উবার দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই বর্ষপূর্তিতে ক্রমাগত সমর্থন ও আস্থার জন্য বাংলাদেশে আমাদের চালক ও যাত্রীদের জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।”
দেশব্যাপী লকডাউন প্রত্যাহার করার পর উবার ব্যবহারকারীদের প্রয়োজন অনুযায়ী একাধিক নতুন সার্ভিস চালু করেছে উবার। এর মধ্যে রয়েছে উবার কানেক্ট। এটি একটি পার্সেল ডেলিভারি সার্ভিস, যার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা বাড়িতে থেকেই বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সামগ্রী এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পৌঁছে দিতে পারছেন। এছাড়া চালু করেছে উবার রেন্টালস সার্ভিস যা এই নিউ নরমাল সময়ে যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে একই গাড়িতে কয়েক ঘন্টা এবং একই সাথে কয়েকটি জায়গায় যাওয়ার সুযোগ করে দেয়।