এর আগে গত ৮ সেপ্টেম্বর অর্থমন্ত্রী অবকাঠামো প্রকল্প অর্থায়নে সরকারি ও বেসরকারি তফসিলী ব্যাংকের গৃহিত ইক্যুইটি এক্সপোজারে তারল্য সৃষ্টি ও ঝুকিঁ কমানোর জন্য এ সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে ডাইরেক্ট লিস্টিংয়ের জন্য করণীয় পদক্ষেপ নিতে বলেছিলেন।
অর্থমন্ত্রীর ওই চিঠির ভিত্তিতে বেসরকারি লা মেরিডিয়ানকে ডাইরেক্ট লিস্টিং করানোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তবে বিদ্যমান আইনের সঙ্গে সেটা ছিল সাংঘর্ষিক।
লা মেরিডিয়ানে সরকারি ৪ ব্যাংকের মালিকানা রয়েছে ২৯.৫৮ শতাংশ। এরমধ্যে সোনালি ব্যাংকের ৮.৮৩%, জনতা ব্যাংকের ৮.৮৩%, অগ্রনি ব্যাংকের ৬.৬২% ও রূপালি ব্যাংকের ৫.৩০%। বেসরকারি খাতে সরকারি ব্যাংকের এ জাতীয় অর্থ ফেরত নেওয়ার জন্যই অর্থমন্ত্রী ওই চিঠি দিয়েছিলেন।
তবে আজ আরেক চিঠির মাধ্যমে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত ৮ সেপ্টেম্বরের চিঠির বিষয়ে কার্যক্রম গ্রহণ না করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।