আইসিএবি-র ‘অডিট প্রাকটিস সফটওয়্যার ফর সিএ ফার্ম ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। রোববার ( ২০ ডিসেম্বর ) দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড একাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) নিজস্ব মিলনায়তনে এটি আয়োজন করা হয়।
আইসিএবি কাউন্সিল সদস্য এবং আইসিএবি ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ও প্রোজেক্ট ডেভেলপমেন্ট কমিটির অধীন ‘অডিট সফটওয়্যার ডেভেলপমেনট ফর সিএ ফার্ম ইন বাংলাদেশ’প্রোজেক্ট এর চেয়ারম্যান মারিয়া হাওলাদার উপস্থিত ছিলেন। এতে অডিট প্রাকটিস সফটওয়্যার এর পরিচিতি মূলক একটি উপস্থপনা তুলে ধরেন তিনি।
তিনি বলেন, এই সফটওয়্যার ব্যবহারে আইসিএবি সদস্যদের নিরীক্ষা কাজে দক্ষতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। স্বল্প সময়ে এবং কম খরচে নিরীক্ষা কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। এটি একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা। যাতে নিরীক্ষা সংক্রান্ত সকল উপাত্ত, তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। এছাড়াও ফার্ম ব্যবস্থাপক তথ্য উপাত্তখুব সহজে ও দক্ষতার সাথে যাচাই করতে পারবে ।
অনুষ্ঠানে আইসিএবি'র প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ ফারুক বলেন, এক সময় বিগ-ফোর ফার্ম অডিট সফটওয়্যার ব্যবহার করতো। বর্তমানে এই সফটওয়্যার ব্যবহার করা প্রত্যেক সিএ ফার্মের জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করলে নিরীক্ষামান ও নিরীক্ষা নির্ভরতা অনেক বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরো বলেন, এতে করে নিরীক্ষা রিপোর্টের ওপর স্টেক হোল্ডারদের আস্তা বাড়বে। আইসিএবি দক্ষ রিসোর্স পারসন সারা বছর ধরে ফার্মগুলোকে এই সফটওয়্যার গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ প্রদান করবে । নিরীক্ষা পদ্ধতি স্বয়ংক্রিয় না হলে ভবিষ্যতে নিরীক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে তিনি মন্তব্য করেন।
এফআরসি'র নির্বাহী পরিচালক বলেন, ফাইনান্সিয়াল রিপোটিং কাউন্সিলের প্রধান কাজ হলো নিরীক্ষা প্রতিবেদন নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করা। একটি নির্দিষ্ট নিয়মে সকল নিরীক্ষা কাজ সম্পন্ন করলে এফআরসি-র জন্য নিরীক্ষা পর্যালোচনা করা সহজ ও সঠিক হবে। এতে করে ফার্মগুলোর নিরীক্ষা মূল্যায়ন নির্ভুল করা সম্ভব হবে। ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডস অব অডিট ভিত্তিক একটি নির্দিষ্ট কাঠামোতে নিরীক্ষা সম্পন্ন করতে হবে। প্রত্যেক সিএ ফার্ম কে এই সফটওয়্যার নির্ভর নিরীক্ষা প্রক্রিয়া গ্রহণ করা প্রয়োজন।
আইসিএবি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শুভাশীষ বোস বলেন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এই সফটওয়্যার বিশেষ ভূমিকা রাখবে। ফার্মগুলোর সঠিক নিরীক্ষা পদ্ধতি অবলম্বন করলে সরকারের পক্ষে একটি সমন্বিত পলিসি করা সম্ভব হবে। যা দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।
তিনি আরো বলেন, সুষম উন্নয়ন, লিঙ্গ বৈষম্য ও দারিদ্রতা দূর করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে সিএ দেরকে তাদের জায়গা থেকে সঠিক ভূমিকা রাখতে হবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার প্রত্যেকটি সিএ ফার্ম সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে আরো ত্বরান্নিত করবে।
এছাড়াও তিনি জাতি সংঘের নির্দেশনা উল্লেখ্য করে বলেন, বৈশ্বিক ব্যবসা বাণিজ্যে ডিজিটালাইজেশন এর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে এই সফটওয়্যার ব্যবহারে নিশ্চিত করতে হবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার আইসিএবি-র সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
আইসিএবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট সাব্বির আহমেদ বলেন, মনিটর করলে বিব্রত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আটোমেশনে সমদ্ধে সঠিক জ্ঞান না থাকলে সঠিক ফল পাওয়া যায় না। কর্ম প্রক্রিয়া সঠিক না হলে অটোমেশন কাজ করবে না।
আইসিএবি কাউন্সিল সদস্য এবং আইসিএবি ক্যাপাসিটি বিল্ডিং ও প্রোজেক্ট ডেভেলপমেন্ট কমিটির অধীন ‘অডিট সফটওয়্যার ডেভেলপমেনট ফর সিএ ফার্ম ইন বাংলাদেশ’প্রোজেক্ট এর চেয়ারম্যান মারিয়া হাওলাদার উপস্থিত ছিলেন। এতে অডিট প্রাকটিস সফটওয়্যার এর পরিচিতি মূলক একটি উপস্থপনা তুলে ধরেন তিনি।
তিনি বলেন, এই সফটওয়্যার ব্যবহারে আইসিএবি সদস্যদের নিরীক্ষা কাজে দক্ষতা অনেক বৃদ্ধি পাবে। স্বল্প সময়ে এবং কম খরচে নিরীক্ষা কাজ সম্পন্ন করতে পারবে। এটি একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা। যাতে নিরীক্ষা সংক্রান্ত সকল উপাত্ত, তথ্য সংরক্ষিত থাকবে। এছাড়াও ফার্ম ব্যবস্থাপক তথ্য উপাত্তখুব সহজে ও দক্ষতার সাথে যাচাই করতে পারবে ।
অনুষ্ঠানে আইসিএবি'র প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ ফারুক বলেন, এক সময় বিগ-ফোর ফার্ম অডিট সফটওয়্যার ব্যবহার করতো। বর্তমানে এই সফটওয়্যার ব্যবহার করা প্রত্যেক সিএ ফার্মের জন্য জরুরী হয়ে পড়েছে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করলে নিরীক্ষামান ও নিরীক্ষা নির্ভরতা অনেক বৃদ্ধি পাবে।
তিনি আরো বলেন, এতে করে নিরীক্ষা রিপোর্টের ওপর স্টেক হোল্ডারদের আস্তা বাড়বে। আইসিএবি দক্ষ রিসোর্স পারসন সারা বছর ধরে ফার্মগুলোকে এই সফটওয়্যার গুরুত্বপূর্ণ প্রশিক্ষণ প্রদান করবে । নিরীক্ষা পদ্ধতি স্বয়ংক্রিয় না হলে ভবিষ্যতে নিরীক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে তিনি মন্তব্য করেন।
এফআরসি'র নির্বাহী পরিচালক বলেন, ফাইনান্সিয়াল রিপোটিং কাউন্সিলের প্রধান কাজ হলো নিরীক্ষা প্রতিবেদন নিয়মিতভাবে পর্যালোচনা করা। একটি নির্দিষ্ট নিয়মে সকল নিরীক্ষা কাজ সম্পন্ন করলে এফআরসি-র জন্য নিরীক্ষা পর্যালোচনা করা সহজ ও সঠিক হবে। এতে করে ফার্মগুলোর নিরীক্ষা মূল্যায়ন নির্ভুল করা সম্ভব হবে। ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডস অব অডিট ভিত্তিক একটি নির্দিষ্ট কাঠামোতে নিরীক্ষা সম্পন্ন করতে হবে। প্রত্যেক সিএ ফার্ম কে এই সফটওয়্যার নির্ভর নিরীক্ষা প্রক্রিয়া গ্রহণ করা প্রয়োজন।
আইসিএবি প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শুভাশীষ বোস বলেন, স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এই সফটওয়্যার বিশেষ ভূমিকা রাখবে। ফার্মগুলোর সঠিক নিরীক্ষা পদ্ধতি অবলম্বন করলে সরকারের পক্ষে একটি সমন্বিত পলিসি করা সম্ভব হবে। যা দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করবে।
তিনি আরো বলেন, সুষম উন্নয়ন, লিঙ্গ বৈষম্য ও দারিদ্রতা দূর করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে সিএ দেরকে তাদের জায়গা থেকে সঠিক ভূমিকা রাখতে হবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার প্রত্যেকটি সিএ ফার্ম সরকারের উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে আরো ত্বরান্নিত করবে।
এছাড়াও তিনি জাতি সংঘের নির্দেশনা উল্লেখ্য করে বলেন, বৈশ্বিক ব্যবসা বাণিজ্যে ডিজিটালাইজেশন এর সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হলে এই সফটওয়্যার ব্যবহারে নিশ্চিত করতে হবে। এই সফটওয়্যার ব্যবহার আইসিএবি-র সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
আইসিএবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট সাব্বির আহমেদ বলেন, মনিটর করলে বিব্রত হওয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। আটোমেশনে সমদ্ধে সঠিক জ্ঞান না থাকলে সঠিক ফল পাওয়া যায় না। কর্ম প্রক্রিয়া সঠিক না হলে অটোমেশন কাজ করবে না।
