চুক্তিতে চুয়েটের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, সোনালী ব্যাংকের পক্ষে ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আফজাল করিম এবং অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. এখলাছুর রহমান স্বাক্ষর করেন। এ সময় চুয়েটের পক্ষে স্বাক্ষী হিসেবে শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক উপস্থিত ছিলেন।
এ চুক্তির স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে চুয়েটের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাঁদের নিজস্ব গৃহ নির্মাণ ও ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হবেন। চুক্তির আওতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা প্রচলিত ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে গৃহ নির্মাণে সর্বনিম্ন ২০ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাবেন।
মাত্র পাঁচ শতাংশ সরল সুদে ২০ বছর মেয়াদে এই ঋণের টাকা পরিশোধ করা যাবে। এই চুক্তির আওতায় ৫ম গ্রেড ও তদুর্ধ্ব শিক্ষক-কর্মকর্তারা ৫০ লাখ টাকা, ৯ম-৬ষ্ঠ গ্রেডের শিক্ষক-কর্মকর্তারা ৪৫ লাখ টাকা, ১০ম-১৩তম গ্রেডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৩০ লাখ টাকা, ১৪তম-১৭তম গ্রেডের কর্মচারীগণ ২৫ লাখ টাকা এবং ১৮তম-২০তম গ্রেডের কর্মচারীগণ ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ সুবিধা পাবেন।