সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৫৯ হাজার ৬০৬টি শেয়ার ৬২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৩৪ কোটি ৬৪ লাখ ২৯৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ২০৩ কোটি ৫৫ লাখ ৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ৪ লাখ ৪ হাজার টাকার ব্র্যাক ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার।
এছাড়া এডিএন টেলিকমের ৩২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ব্যাংক এশিয়ার ৮৩ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ১ কোটি ২৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ৯৪ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৭৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ঢাকা ব্যাংকের ২ কোটি ২৫ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৭৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লিগ্যাসির ৫ লাখ টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৬ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ৯০ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৩১ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, নাহি অ্যালুমিনিয়ামের ৭০ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ২ কোটি ৪৫ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সেসর ৩৮ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২২ লাখ ৩ হাজার টাকার, রহিম টেক্সটাইলের ৫ লাখ টাকার, সাইফ পাওয়ারের ২১ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, সী পার্লের ১৬ লাখ ১৯ হাজার টাকার, সিমটেক্সের ৩২ লাখ ২০ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ২ কোটি ৮ লাখ ৩ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ১৪ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৮ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ২ কোটি ৮০ লাখ ১৫ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকার এবং উত্তরা ফাইন্যান্সের ৪৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।