অ্যাস্ট্রাজেনেকার দাবি, তাদের টিকা ভাইরাসের নতুন ধরন প্রতিরোধে কাজ করবে
গত ১৯ ডিসেম্বর ওই ব্যক্তি লন্ডন থেকে ফ্রান্সে যান। ওই ব্যক্তির শরীরে রোগের কোনো উপসর্গ নেই এবং তিনি নিজবাড়িতে সেলফ আইসোলেশনে আছেন বলেও জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
২১ ডিসেম্বর একটি হাসপাতালে কোভিড পরীক্ষা করার পর ওই ব্যক্তির ফলাফল ‘পজিটিভ’ আসে। ফরাসি ওই ব্যক্তি যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন।
বিবিসি জানায়, শুক্রবার ফ্রান্স ছাড়াও জাপান তার দেশে পাঁচজনের দেশে ভাইরাসের নতুন ধরন শনাক্তের খবর নিশ্চিত করেছে। ওই পাঁচজনের সবাই যুক্তরাজ্য থেকে জাপান গেছেন।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে করোনাভাইরাসের নতুন একটি ধরন শনাক্ত হয়েছে যেটি মূল ভাইরাস থেকে ৭০ শতাংশ বেশি সংক্রামক। নতুন ওই ধরনের বিস্তার ঠেকাতে বিশ্বের ৪০টির বেশি দেশ যুক্তরাজ্যের জন্য তাদের দরজা বন্ধ করে দিয়েছে।
ফ্রান্সও প্রথমে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছিল। যার ফলে হাজার হাজার লরি ইংলিশ চ্যানেলের ওপারে আটকা পড়ে যায়। দুর্ভোগে পড়েন লরি চালকরা।
তাদের দুর্ভোগ কমাতে গত বুধবার থেকে ফ্রান্স লরিগুলো পার হতে দিচ্ছে, তবে তার আগে লরি চালকদের কোভিড-১৯ পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।