প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যারা রাজনীতি করি, আমাদের ক্ষমতার চেয়ার আর কারাগার খুব পাশাপাশি থাকে। তবে ২০০৭ সালে যেটা হয়েছে, ক্ষমতা ছাড়াও সবার আগে কিন্তু আমাকেই গ্রেফতার করা হয়েছিল। কাজেই সেটা আমরা জানি, রাজনীতি করতে গেলে এটা করতেই হবে। এজন্য আমরা কারাগারগুলো উন্নত করে যাচ্ছি। কেন্দ্রীয় কারাগারে নতুন ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। সেটা আমরা উদ্বোধন করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘উন্নত কারাগারের পাশাপাশি জেলা কারাগারগুলোতে ভার্চুয়াল কোর্টের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন করা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনগুলো হচ্ছে—নওগাঁর রানীনগর, মৌলভীবাজারের রাজনগর, রাজশাহীর মোহনপুর, চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল, পাবনার সাথিয়া ও আটঘরিয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর, শরীয়তপুরের জাজিরা, কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ, বগুড়ার শাহজাহানপুর ও আদমদীঘি, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল, সাতক্ষীরার আশাশুনি ও কলারোয়া, নেত্রকোনার বারহাট্টা, বরিশালের হিজলা, মানিকগঞ্জের হরিরামপুর, পিরোজপুরের ইন্দুরকানী, চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ ও সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধন করা ৬টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস সুনামগঞ্জ, শরীয়তপুর, বাগেরহাট, মাদারীপুর, নেত্রকোনা ও নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত।