কুটির, ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) খাতে জন্য ২০,০০০ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজের অংশ থেকে নিজেদের ঋণ বিতরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। প্রক্রিয়া সম্পন্নকারী দেশের প্রথম তিনটি ব্যাংকের মধ্যে একটি হল ব্র্যাক ব্যাংক। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের ব্যাংকগুলি ৫২,০০০ সিএমএসএমই-র মধ্যে প্রায় ৮,৬০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। বাংলাদেশে এসএমই ঋণের অগ্রগামী ব্র্যাক ব্যাংক বিতরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা প্রথম তিনটি ব্যাংকের মধ্যে একটি। আর দুটি ব্যাংক হলো বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
গত ২৪ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংক সারা দেশে ১২,৬৬৯টি সিএমএসএমইকে মোট ১,১৮৫ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। ২০২০ সালের জুন থেকে শুরু করে ব্যাংকটি তার ১,১০০ কোটি টাকার বিশাল বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা সম্পূর্ণ করতে সময় নিয়েছে মাত্র ছয় মাস।
ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মক্ষমতা বিবেচনা করে, বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ব্র্যাক ব্যাংককে বিতরণের জন্য অতিরিক্ত ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অফ এসএমই, সৈয়দ আবদুল মোমেন বলেন, "সময়সীমার আগেই ঋণ বিতরণ সম্পন্ন করতে পেরে আমরা আনন্দিত। ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণে একটু বেশি সময় প্রয়োজন হয়, বিশেষ করে সিএমএসএমইদের নথি-পত্র যাচাই করতে এক্ষেত্রে বেশ সময় লেগে যায়। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দিকনির্দেশনায় আমরা ধীরে হলেও ঋণ বিতরণ সম্পন্ন করতে পেরেছি এবং আমাদের প্রতিশ্রুতি রেখেছি।"
তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে কভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের পরেও আমরা সিএমএসএমইদের প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত রেখেছি। ৩০ নভেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত আমরা সিএমএসএমইদের মাঝে প্রায় ৬১,০০০ ঋণ বিতরণ করেছি। যার মোট পরিমাণ ১০,১৮১ কোটি টাকা।"
ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন, ব্র্যাক ব্যাংক সবসময়ই এসএমইদের জন্য একটি আদর্শ ব্যাংক। সিএমএসএমই খাতের জন্য অতি প্রয়োজনীয় এই প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে আর্থিক খাতে ক্ষতি-নিয়ন্ত্রণের সক্রিয় প্রচেষ্টার জন্য আমি আমাদের সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। সাধারণত ব্যাংক থেকে সিএমএসএমইদের ৯ শতাংশ সুদহারে ঋণ বিতরণ করা হয়। তবে কভিড-১৯ এর প্রভাব এড়াতে এবং ব্যাংকগুলিকে সিএমএসএমই খাতে প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে ঋণ বিতরণে উৎসাহিত করতে সরকার সিএমএসএমই গ্রাহকদের সুদ নির্ধারণ করে ৪ শতাংশ। বাকি ৫ শতাংশ সরকার ভর্তুকি হিসেবে দেয়ার ঘোষণা দেয়।
এছাড়াও তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার। কারণ সিএমএসএমইদের জন্য কাজ করতে তারা আমাদের সবসময় সমর্থন ও উৎসাহ দিয়েছেন। নীতিমালা শিথিল করে বিভিন্ন সময় আমাদের অনুকূলে সময়সীমা বাড়িয়ে আমাদের সহযোগিতা করেছেন।
উল্যেখ্য, প্রণোদনা প্যাকেজের আওতাধীন ঋণ বিতরণের শেষ সময় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুসারে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের ব্যাংকগুলি ৫২,০০০ সিএমএসএমই-র মধ্যে প্রায় ৮,৬০০ কোটি টাকা বিতরণ করেছে। বাংলাদেশে এসএমই ঋণের অগ্রগামী ব্র্যাক ব্যাংক বিতরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা প্রথম তিনটি ব্যাংকের মধ্যে একটি। আর দুটি ব্যাংক হলো বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
গত ২৪ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংক সারা দেশে ১২,৬৬৯টি সিএমএসএমইকে মোট ১,১৮৫ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করেছে। ২০২০ সালের জুন থেকে শুরু করে ব্যাংকটি তার ১,১০০ কোটি টাকার বিশাল বিতরণ লক্ষ্যমাত্রা সম্পূর্ণ করতে সময় নিয়েছে মাত্র ছয় মাস।
ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মক্ষমতা বিবেচনা করে, বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি ব্র্যাক ব্যাংককে বিতরণের জন্য অতিরিক্ত ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অফ এসএমই, সৈয়দ আবদুল মোমেন বলেন, "সময়সীমার আগেই ঋণ বিতরণ সম্পন্ন করতে পেরে আমরা আনন্দিত। ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণে একটু বেশি সময় প্রয়োজন হয়, বিশেষ করে সিএমএসএমইদের নথি-পত্র যাচাই করতে এক্ষেত্রে বেশ সময় লেগে যায়। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দিকনির্দেশনায় আমরা ধীরে হলেও ঋণ বিতরণ সম্পন্ন করতে পেরেছি এবং আমাদের প্রতিশ্রুতি রেখেছি।"
তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে কভিড-১৯ এর প্রাদুর্ভাবের পরেও আমরা সিএমএসএমইদের প্রতি আমাদের সমর্থন অব্যাহত রেখেছি। ৩০ নভেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত আমরা সিএমএসএমইদের মাঝে প্রায় ৬১,০০০ ঋণ বিতরণ করেছি। যার মোট পরিমাণ ১০,১৮১ কোটি টাকা।"
ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও সেলিম রেজা ফরহাদ হোসেন বলেন, ব্র্যাক ব্যাংক সবসময়ই এসএমইদের জন্য একটি আদর্শ ব্যাংক। সিএমএসএমই খাতের জন্য অতি প্রয়োজনীয় এই প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করে আর্থিক খাতে ক্ষতি-নিয়ন্ত্রণের সক্রিয় প্রচেষ্টার জন্য আমি আমাদের সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। সাধারণত ব্যাংক থেকে সিএমএসএমইদের ৯ শতাংশ সুদহারে ঋণ বিতরণ করা হয়। তবে কভিড-১৯ এর প্রভাব এড়াতে এবং ব্যাংকগুলিকে সিএমএসএমই খাতে প্রণোদনা প্যাকেজ থেকে ঋণ বিতরণে উৎসাহিত করতে সরকার সিএমএসএমই গ্রাহকদের সুদ নির্ধারণ করে ৪ শতাংশ। বাকি ৫ শতাংশ সরকার ভর্তুকি হিসেবে দেয়ার ঘোষণা দেয়।
এছাড়াও তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার। কারণ সিএমএসএমইদের জন্য কাজ করতে তারা আমাদের সবসময় সমর্থন ও উৎসাহ দিয়েছেন। নীতিমালা শিথিল করে বিভিন্ন সময় আমাদের অনুকূলে সময়সীমা বাড়িয়ে আমাদের সহযোগিতা করেছেন।
উল্যেখ্য, প্রণোদনা প্যাকেজের আওতাধীন ঋণ বিতরণের শেষ সময় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২০।
