জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৭ লাখ ১২ হাজার ৩২৯টি শেয়ার ৮৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৩৭ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৮ কোটি ৭৩ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বিকন ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৯৮ লাখ ৭৭ হাজার টাকার বেক্সিমকো ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৮২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসএস স্টিলের।
এছাড়া আমরা নেটওয়ার্কের ৫ লাখ টাকার, এডিএন টেলিকমের ৭৮ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, এসোসিয়েটেড অক্সিজেনের ২২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, এপোলো ইস্পাতের ৬ লাখ ১৯ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ৫৫ লাখ ৮২ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ২৩ লাখ ১০ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ৫৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৩৫ লাখ টাকার, জেএমআই সিরিঞ্জের ৫ লাখ ২১ হাজার টাকার, খুলনা প্রিন্টিংয়ের ৫ লাখ ৯ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ২২ লাখ ৬৩ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার, এমআই সিমেন্টের ৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ব্যাংকের ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ফার্মা এইডসের ৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকার, প্রাইম ইন্স্যুরেন্সের ৮১ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ১৬ লাখ ৭১ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১৬ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, রবির ২ কোটি ৫৫ লাখ ২২ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৫ লাখ টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৩ হাজার টাকার, ইউনিক হোটেলের ২১ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং উত্তরা ফাইন্যান্সের ৫২ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।