ক্যাম্পাস ট্র্যাক সার্ভে ২০২০-এ ৫৩টি বহুজাতিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রথমবারের মতো সেরা পছন্দের নিয়োগদাতা ‘এমপ্লয়ার অব চয়েস’ নির্বাচিত হয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ।একই সঙ্গে বিকাশ টানা দ্বিতীয়বারের মতো ‘ড্রিম এমপ্লয়ার’ হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছে। উভয় ক্যাটাগরিতেই বড় ব্যবধানে সেরা অবস্থানে রয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিয়েলসন এই জরিপ পরিচালনা করেছে। এতে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ অনুষদ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদালয়, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ শেষ বর্ষ এবং এমবিএর শিক্ষার্থীরা।
ইন্ডাস্ট্রি প্রেফারেন্স অর্থাৎ চাকুরিপ্রার্থীদের কাছে প্রতিষ্ঠানটি কতখানি আকাঙ্ক্ষিত, প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ, বেতন কাঠামো ও ক্যাম্পাসভিত্তিক কার্যক্রম এবং চাকুরিপ্রার্থীদের অনুপ্রাণিত হবার মতো সুযোগ-সুবিধার ওপর ভিত্তি করে জরিপটি করা হয়েছে। ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট ইনডেক্স (সিআরআই) অনুসারে এসব বিষয়েই সেরা অবস্থানে রয়েছে বিকাশ।
জরিপে লক্ষ্য করা গেছে, বিজনেস স্কুলের শেষ বর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বহুজাতিক এফএমসিজি অর্থাৎ ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক প্রযুক্তি (ফিনটেক) বা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে পছন্দের তালিকায় সবার উপরে রেখেছেন। এর পরেই রয়েছে ব্যাংকিং এবং টেলিকম খাত। ফলে সিআরআই সূচকের ভিত্তিতে ৫৩টি বহুজাতিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে বিকাশ।
এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও কাজের পরিবেশ বিবেচনায় এবছরও টানা দ্বিতীয়বারের মতো ‘ড্রিম কোম্পানি’ হিসেবে প্রথম অবস্থানে রয়েছে বিকাশ। ‘বেস্ট সিলেকশন প্রসেস’ ক্যাটাগরিতেও বিকাশ শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। প্রতি বছর ধারাবাহিকভাবে নেয়া বিকাশের কার্যক্রমগুলোর কারণে শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানটিকে এই স্বীকৃতি দিয়েছেন।
জরিপে আরও দেখা গেছে, নিয়োগপ্রার্থীরা প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে পাঁচটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। এগুলো হলো- প্রতিষ্ঠানের সুনাম, দক্ষতা অর্জনের সুযোগ, বেতন কাঠামো, কাজের স্বাধীনতা ও কর্মক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ এবং প্রতিষ্ঠানের সেরা মেধাবী ও দক্ষ কর্মীদের মঙ্গে কাজ
করার সুযোগ।
বিকাশ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি (এমটি) প্রোগ্রাম’ পরিচালনা করে থাকে। জরিপের আওতায় সবগুলো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিকাশের এমটি প্রোগ্রামই সেরা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
বিকাশের কর্মকর্তারা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ফিনটেক কোম্পানির প্রকল্পগুলোতেও কাজের অভিজ্ঞতা দিতে উপার্জনের সুযোগসহ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম আয়োজন করে বিকাশ।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান নিয়েলসন এই জরিপ পরিচালনা করেছে। এতে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ অনুষদ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদালয়, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিসহ দেশের শীর্ষস্থানীয় ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএ শেষ বর্ষ এবং এমবিএর শিক্ষার্থীরা।
ইন্ডাস্ট্রি প্রেফারেন্স অর্থাৎ চাকুরিপ্রার্থীদের কাছে প্রতিষ্ঠানটি কতখানি আকাঙ্ক্ষিত, প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ, বেতন কাঠামো ও ক্যাম্পাসভিত্তিক কার্যক্রম এবং চাকুরিপ্রার্থীদের অনুপ্রাণিত হবার মতো সুযোগ-সুবিধার ওপর ভিত্তি করে জরিপটি করা হয়েছে। ক্যাম্পাস রিক্রুটমেন্ট ইনডেক্স (সিআরআই) অনুসারে এসব বিষয়েই সেরা অবস্থানে রয়েছে বিকাশ।
জরিপে লক্ষ্য করা গেছে, বিজনেস স্কুলের শেষ বর্ষে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বহুজাতিক এফএমসিজি অর্থাৎ ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এবং আর্থিক প্রযুক্তি (ফিনটেক) বা মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে পছন্দের তালিকায় সবার উপরে রেখেছেন। এর পরেই রয়েছে ব্যাংকিং এবং টেলিকম খাত। ফলে সিআরআই সূচকের ভিত্তিতে ৫৩টি বহুজাতিক ও স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে বিকাশ।
এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও কাজের পরিবেশ বিবেচনায় এবছরও টানা দ্বিতীয়বারের মতো ‘ড্রিম কোম্পানি’ হিসেবে প্রথম অবস্থানে রয়েছে বিকাশ। ‘বেস্ট সিলেকশন প্রসেস’ ক্যাটাগরিতেও বিকাশ শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। প্রতি বছর ধারাবাহিকভাবে নেয়া বিকাশের কার্যক্রমগুলোর কারণে শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠানটিকে এই স্বীকৃতি দিয়েছেন।
জরিপে আরও দেখা গেছে, নিয়োগপ্রার্থীরা প্রতিষ্ঠান বাছাইয়ের ক্ষেত্রে পাঁচটি বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। এগুলো হলো- প্রতিষ্ঠানের সুনাম, দক্ষতা অর্জনের সুযোগ, বেতন কাঠামো, কাজের স্বাধীনতা ও কর্মক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ এবং প্রতিষ্ঠানের সেরা মেধাবী ও দক্ষ কর্মীদের মঙ্গে কাজ
করার সুযোগ।
বিকাশ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি (এমটি) প্রোগ্রাম’ পরিচালনা করে থাকে। জরিপের আওতায় সবগুলো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিকাশের এমটি প্রোগ্রামই সেরা হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
বিকাশের কর্মকর্তারা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ফিনটেক কোম্পানির প্রকল্পগুলোতেও কাজের অভিজ্ঞতা দিতে উপার্জনের সুযোগসহ ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম আয়োজন করে বিকাশ।
