রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চোমবাঙ্গু গ্রামে নিহত হয়েছেন অন্তত ৪৯ জন। আহত হয়েছেন ১৭ জন। অন্যদিকে জারোমদারে গ্রামে হামলায় আরও ৩০ জন নিহত হয়েছেন। এই দুটি গ্রাম দেশটির পশ্চিমে মালি সীমান্তের কাছে অবস্থিত। দেশগুলির টিলাবেরি অঞ্চল। ২০১৭ সাল থেকেই ওই অঞ্চলে জরুরি অবস্থা চলছে।
নাইজারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলকাছে আলহাদা জানান, ওই অঞ্চলটির সুরক্ষায় অতিরিক্ত সৈন্য পাঠানো হয়েছে।
এদিকে শনিবার ফ্রান্স জানিয়েছে, মালিতে নিযুক্ত তাদের দুইজন সেনা নিহত হয়েছেন। এর কয়েক ঘণ্টা আগে আল-কায়েদার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি গোষ্ঠী দাবি করে, সোমবার মালিতে পৃথক আরেকটি হামলায় তিন ফরাসি সেনা নিহতের পেছনে তাদের হাত রয়েছে।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারে ‘আল কায়েদা’ এবং ‘ইসলামিক স্টেট (আইএস)’ এর জঙ্গিরা প্রায়ই হামলা চালায়। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলে মালি ও বুরকিনা ফাসো সীমান্তবর্তী এলাকায় এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে নাইজেরিয়া সীমান্তবর্তী এলাকায় জঙ্গি হামলার ঘটনায় ২০২০ সালে সহস্রাধিক মানুষ নিহত হয়েছেন।