বাংলাদেশে নিযুক্ত তুর্কি রাষ্ট্রদূত মুস্তাফা ওসমান তুরান রোববার সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী সঙ্গে সাক্ষাতকালে এসব আগ্রহ প্রকাশ করেন।
প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত নাবিকদের তুরস্কের মার্চেন্ট শিপে নিয়োগ এবং মেরিটাইম সেক্টরে দুই দেশের সার্টিফিকেট অব কমপিটেন্সি (সিওসি) স্বীকৃতির আহ্বান জানান। এতে করে দুই দেশের নাবিকদের চাকরির সুযোগ বৃদ্ধি পাবে।
বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি বিনিময় এবং বাংলাদেশের প্রকৌশলী, পিপিপি এক্সপার্টস ও কারিগরি কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত নাবিকদের তুরস্কের মার্চেন্ট শিপে নিয়োগ, সিওসি’র স্বীকৃতি, জাহাজ নির্মাণে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি বিনিময় এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণের বিষয়ে আশ্বাস দেন।
দুই দেশের মধ্যে ১৯৮৬ সালে স্বাক্ষরিত দ্বিপাক্ষিক শিপিং চুক্তিপত্রের বিষয় নিয়ে তারা আলোচনা করেন।
এসময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিমন্ত্রী রাষ্ট্রদূতকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থ উপহার দেন।