তথ্যমতে, ডিএসইতে মোট লেনদেনে ফার্মাসিউটিক্যাল খাতের দখলে রয়েছে ১৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। খাতটির লেনদেন হয়েছে ১৩০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। এর পরেই প্রকৌশল খাতের অবস্থান। ডিএসইর লেনদেনে খাতটির অংশগ্রহন ১৪ দশমিক ৮০ শতাংশ। এই খাতে লেনদেন হয়েছে ১২৪ কোটি ২২ লাখ টাকা। লেনদেনে তৃতীয় স্থানে রয়েছে জ্বালনী এবং বিদ্যুৎ খাত। ডিএসইর লেনদেনে খাতটির অংশগ্রহন ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। খাতটির লেনদেন হয়েছে ১১৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। এদিকে ডিএসইর লেনদেনে বস্ত্র খাতের অংশগ্রহন ১২ দশমিক ৩০ শতাংশ। এ খাতের লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি ৫ লাখ টাকা।
এছাড়া বিবিধ খাতে অংশগ্রহন ৬ দশমিক ৭০ শতাংশ। বিবিধ খাতের লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা। সাধারণ বীমা খাতের ৪ দশমিক ৫০ শতাংশ ও ব্যাংক খাতের ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।
বাকি খাতগুলোর মধ্যে খাদ্য খাতের ৩ দশমিক ৯০ শতাংশ, জীবন বীমা খাতের ৩ দশমিক ৬০ শতাংশ, সিমেন্ট খাতের ৩ দশমিক ৪০ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ৩ দশমিক ৩০ শতাংশ, টেলিকমিউনিকেশন খাতের ৩ দশমিক ১০ শতাংশ, আইটি খাতের ২ দশমিক ৫০ শতাংশ, আর্খিক খাতের ২ দশমিক ১০ শতাংশ, সিরামিক খাতের ১ দশমিক ৩০ শতাংশ, ট্যানারি খাতের ১ দশমিক ২০ শতাংশ, জুট খাতের ১ দশমিক ১০ শতাংশ, পেপার এবং প্রিন্টিং খাতের ১ শতাংশ, সেবা এবং আবাসন খাতের দশমিক ৮০ শতাংশ এবং ভ্রমণ এবং অবকাশ খাতের দশমিক ৭০ শতাংশ অংশগ্রহণ রয়েছে।