সূত্র মতে, মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউজগুলা বিনিয়োগকারীদের থেকে কস্ট অফ ফান্ডের থেকে ৩ শতাংশের বেশি সুদ নিতে পারবে না। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হচ্ছে।
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে একের পর এক চমক দেখাচ্ছে অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশন। মার্জিন ঋণের সুদ কমানোর জন্য দীর্ঘদিন যাবত দাবি করে আসছিল বিনিয়োগকারীরা। তার পরিপেক্ষিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা এমন সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
এদিকে বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে বেশি সুদ নেয়ার। কোন কোন ব্রোকারেজ হাউজ ১৮ থেকে ২০ শতাংশ সুদ নিচ্ছে বলে একাধিক বিনিয়োগকারী অর্থসংবাদকে নিশ্চিত করেছে।