স্থানীয় আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠান মেসার্স গনি অ্যান্ড সন্সের ব্যবস্থাপক অশোক কুমার গণমাধ্যমকে বলেন, বাজারে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের তুলনায় দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭-৮ টাকা কম। এ কারণে ক্রেতারা দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজ বেশি কিনছেন। এর জের ধরে ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজের চাহিদা হ্রাস পায়। ভারত থেকে প্রতিদিন ১৫-২০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি করা হলেও বড় ধরনের লোকসান এড়াতে বর্তমানে পণ্যটির আমদানি বন্ধ রাখা হয়েছে।
সুলতানপুর বড়বাজারের মসলা ব্যবসায়ী মো. জহুরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, দেশে উৎপাদিত পেঁয়াজের সরবরাহ বেশি রয়েছে। একই সঙ্গে তুরস্ক ও মিসর থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ মজুদ থাকায় বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম পাওয়া যাচ্ছে না। এ কারণে ভোমরার ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানির আগ্রহ হারাতে শুরু করেছেন।
তিনি আরও বলেন, নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ার পর পরই ভারত থেকে তিন টন পেঁয়াজ আমদানি করা হয়। দাম পড়ে কেজিপ্রতি ৪২ টাকা। তবে বাজারে আমদানি করা এসব পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৩৫-৩৬ টাকায় বিক্রি করতে হয়েছে।