এ ধাপে বিএনপির চেয়ে ১টি আসন বেশি পেয়েছে স্বতন্ত্রপ্রার্থীরা। এদিকে, অনিয়মের অভিযোগ এনে রাজশাহীর ভবানীগঞ্জ, বাগেরহাটের মোংলা, কিশোরগঞ্জের কুলিয়াচর, পাবনার ঈশ্বরদী ও মেহেরপুরের গাংনীতে ভোট বর্জন করেন বিএনপির মেয়র প্রার্থীরা। দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী ছিলেন ২১০ জন। কাউন্সিলর ২ হাজার ২৩২ জন; সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদের প্রার্থী ৭২৪ জন।
এর আগে গত ২২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ধাপে ৬১টি পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর পৌরসভায় এক মেয়রপ্রার্থী করোনায় মারা গেলে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। ফলে শনিবার দ্বিতীয় ধাপের ৬০ পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
উল্লেখ্য, বর্তমানে দেশে ৩২৯টি পৌরসভা রয়েছে। গত ২২ নভেম্ববর প্রথম ধাপের ২৫ পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী গত ২৮ ডিসেম্বর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। গত ২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় ধাপের ৬১টি পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, ১৬ জানুয়ারি ৬০টি পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও গত ১৪ ডিসেম্বর তৃতীয় ধাপের ৬৪টি পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি তৃতীয় ধাপের ৬৪টি পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সর্বশেষ গত ৩ জানুয়ারি চতুর্থ ধাপের ৫৬টি পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে ইসি। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি সারাদেশের ৫৬টি পৌরসভায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।