সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে এক বার্তায় আসাদ উমার জানিয়েছেন, মার্চের মধ্যে ৬০ লাখ এবং চলতি বছরের মাঝামাঝিতে বাকি টিকাগুলো পেয়ে যাবেন তারা।
মূলত টিকার সুষম বন্টনের লক্ষ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগ ‘কোভ্যাক্সে’র মাধ্যমে এই টিকা পাবে পাকিস্তান। আর এই টিকা পাওয়ার ব্যাপারে ৮ মাস আগে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল তারা।
সম্প্রতি করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে পাকিস্তান অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি টিকার জরুরি প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে। এদিকে আজ রোববার চীনের তৈরি সিনোভ্যাক টিকার প্রথম চালান (১১ লাখ ডোজ) পাকিস্তানে পৌঁছাবে।