সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ২৭ লাখ ৬৩ হাজার ৮১৬টি শেয়ার ৩০ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৯ কোটি ১৯ লাখ ৯৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ কোটি ৯৬ লাখ ৫৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৯৪ লাখ টাকার উত্তরা ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ১৯ লাখ ২৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের।
এছাড়া বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১৮ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৯ লাখ ১২ হাজার টাকার, বার্জাার পেইন্টসের ১ কোটি ৫১ লাখ টাকার, বেক্সিমকোর ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, সিটি ব্যাংকের ২৭ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৩৩ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ১২ লাখ ১৪ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৭৮ লাখ ২৪ হাজার টাকার, জিপিএইচ ইস্পাতের ২০ লাখ ৭০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৮ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, মেকিকোর ১ কোটি ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৬ লাখ টাকার, ন্যাশনাল টিউবসের ১৯ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৭ লাখ ৭২ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৫৪ লাখ ৭০ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৯ লাখ ২৫ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার এবং সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ২৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।