শনিবার রাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাশেম হুমায়ূন এই ফলাফল ঘোষণা করেন।
এর আগে জাতীয় প্রেস ক্লাবে সকাল ৯টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিরতিহীনভাবে চলে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। নির্বাচনে ৩ হাজার ১৬০ জন ভোটারের মধ্যে ২ হাজার ৪৩ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
ডিইউজের নবনির্বাচিত সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ কলকাতার প্রভাবশালী দৈনিক আনন্দবাজার পত্রিকার বাংলাদেশ প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। আর সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু যমুনা টেলিভিশনের বিজনেস এডিটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
নির্বাচনে কুদ্দুস আফ্রাদ ৬৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু জাফর সূর্য পেয়েছেন ৬৪৬ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে সাজ্জাদ আলম খান তপু পেয়েছেন ৪৭৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আখতার হোসেন পান ৪০৬ ভোট।
এছাড়া সহ-সভাপতি পদে ৬৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন এম এ কুদ্দুস। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোজাম্মেল হক পেয়েছেন ৬৪৬ ভোট। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিজয়ী হয়েছেন খায়রুল আলম। তিনি পেয়েছেন ৭৬৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুজ্জামান উজ্জ্বল পেয়েছেন ৫৩৮ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে বিজয়ী জিহাদুর রহমান জিহাদ পেয়েছেন ৬৫৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন ৫৪৪ ভোট পেয়ে মামুন আবেদিন।
সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ পদে ৬৯৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আশরাফুল ইসলাম। জনকল্যাণ পদে ৫১৩ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন সোহেলী চৌধুরী এবং দফতর সম্পাদক পদে জয়ী জান্নাতুল ফেরদৌস চৌধুরী পেয়েছেন ৬২৬ ভোট।
নির্বাচিত ৯ জন নির্বাহী সদস্য হলেন: সুরাইয়া অণু (৭৭১ ভোট), এম মাসুদ ঢালী (৬৮৮ ভোট), সাকিলা পারভীন (৬৫০ ভোট), শাহনাজ পারভীন এলিস (৬১২ ভোট), রাজু হামিদ (৬৫১ ভোট), ইব্রাহীম খলিল (৬৪৪ ভোট), সলিমুল্লাহ সেলিম (৫০৩ ভোট), মোহসিন ব্যাপারী (৫০১ ভোট), এম শাহজাহান মিঞা (৪৫৩ ভোট)।