ইউএস সেন্টার ফর ডিসিজ কন্ট্রোল (সিডিসি) জানিয়েছে, মার্চের মধ্যে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়তে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন স্ট্রেইনে আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে খুব বেশি নয়। ফ্লোরিডায় ১৮৭, ক্যালিফর্নিয়ায় ১৪৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। কিন্তু সমীক্ষা রিপোর্টে বলা হয়েছে, অবিলম্বে এই নতুন স্ট্রেইন থামাতে ব্যবস্থা নিতে হবে। না হলে, যুক্তরাষ্ট্রের পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। কারণ এই স্ট্রেইন ৩৫ থেকে ৪৫ শতাংশ বেশি ছোঁয়াচে।
জানুয়ারির প্রথম থেকে যুক্তরাষ্ট্রে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কমলেও মৃত্যুর হার এখনও যথেষ্ট বেশি। প্রতিদিন গড়ে তিন হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন। হাসপাতালেও চাপ রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এখন করোনার টিকা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু সব টিকাই আগের ভাইরাসকে প্রতিরোধ করার কথা ভেবে তৈরি হয়েছে। প্রাথমিকভাবে দাবি করা হয়েছিল, চালু টিকাগুলো নতুন স্ট্রেইনকে রুখতে পারবে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকায় তা নতুন স্ট্রেইন রুখতে ব্যর্থ হয়েছে। টিকা নেওয়ার পরও জার্মানিতে কয়েকজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের চিন্তা বেড়েছে।