এ ঘটনায় এখনো ১৯৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে, উদ্ধার অভিযানে দুই হাজারের বেশি জন কাজ করছেন। যার মধ্যে সেনা, আধাসামরিক বাহিনী এবং পুলিশ আছেন।
হিমবাহ ধসের কারণে অলকানন্দা ও ধৌলিগঙ্গা নদীতে ভয়াবহ বন্যার দেখা দিয়েছে। সেখানে ভাটিতে যে ঋষিগঙ্গা বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে, বন্যার প্রথম আঘাতটা সেখানেই আছড়ে পড়ে। এছাড়া পানির তোড়ে পাঁচটি সেতু ভেসে গেছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঘরবাড়ি।
এর আগে, উত্তরাখন্ডের স্টেট ডিজ্যাস্টার রেসপন্স ফোর্সের (রাজ্য দুর্যোগ মোকাবেলা বাহিনী) ডিআইজি ঋধিম আগরওয়ালকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, ওই বিদ্যুৎকেন্দ্রের দেড়শোরও বেশি কর্মীর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।