শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ‘কৃষিবিদ দিবস ২০২১’ উপলক্ষে শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দেওয়া এক বাণীতে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধিও প্রেক্ষাপটে দেশে মাথাপিছু জমির পরিমাণ ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। দেশের ১৬ কোটি মানুষের খাদ্য ও পুষ্টির চাহিদাপূরণে কৃষিবিজ্ঞানীদের নতুন নতুন প্রযুক্তি এবং অধিক উৎপাদনশীল জাতের বীজ উদ্ভাবন, উচ্চ প্রোটিনসমৃদ্ধ মাছ, মাংস, ডিম, দুধ-উৎপাদনে নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি সরকারি চাকরিতে কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণির পদমর্যাদায় উন্নীত করার ঘোষণা দেন। এ প্রেক্ষাপটে ১৩ ফেব্রুয়ারি ‘কৃষিবিদ দিবস’ উদযাপন বিশেষ গুরুত্ব বহন করে।
এছাড়াও তিনি বলেন, জাতির পিতার প্রদর্শিত পথেই বর্তমান সরকার কৃষির সার্বিক উন্নয়নে নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে যার ফলশ্রুতিতে আমরা এখন দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। পাশাপাশি শাকসবজি ও দেশীয় ফলমূলের ব্যাপক উৎপাদন জাতীয় পর্যায়ে দৈনন্দিন পুষ্টি চাহিদা পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
রাষ্ট্রপতি ‘কৃষিবিদ দিবস উপলক্ষ্যে গৃহীত অনুষ্ঠানমালার সার্বিক সাফল্য কামনা করেন। দিবসটি উপলক্ষ্যে তিনি দেশের সব কৃষিবিদকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।