এর আগে ২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কারখানা বন্ধের মেয়াদ বাড়িয়ে গত ১ মার্চ পর্যন্ত করেছিল। রবিবার (১ মার্চ) কোম্পানিটির রিট পিটিশনের শুনানির কারণে কারখানা বন্ধ রেখেছিল। কিন্তু আদালত সোমবার (২ মার্চ) কোম্পানিটিকে আবারও অতিরিক্ত কাগজ জমা দিতে বলেছেন।
এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোম্পানিটির ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখার কারণে ২২ থেকে ২৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রথম দফায় কারখানা বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছিল।
কোম্পানির সব ব্যাংক হিসাব স্থগিত করার কারণে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি উচ্চ আদালতে রিট পিটিশন ফাইল জমা দিয়েছিল। এরপর ২৫ ফেব্রুয়ারি এ বিষয়ে আদালতে শুনানি হয়। ওই দিন আদালত কোম্পানিকে আরও অতিরিক্ত কাগজপত্র জমা দিতে বলে। কোম্পানিটি আদালতের নির্দেশ মোতাবেক অতিরিক্ত কাগজপত্র জমা দিলে ১ মার্চ রিট পিটিশনের শুনানি হয়। আর ১ মার্চ শুনানির কারণে ওইদিন পর্যন্ত পরিচালনা পর্ষদ কারখানা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।