সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইয়াসুস বলেছেন, ‘এখন আমাদের হাতে দ্রুত ছাড়করণের জন্য সব ধরনের টিকারই মজুদ রয়েছে। তবে এখনো আমাদের টিকার উৎপাদন আরো বাড়ানো প্রয়োজন।’
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে প্রাপ্ত বয়স্কদের অক্সফোর্ডের তৈরি টিকাটির দুটি ডোজ ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যে নিতে হবে। পাশাপাশি এই টিকাটি সেসব দেশেও ব্যবহার করা যাবে যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকায় দেখা দেওয়া করোনাভাইরাসের নতুন রূপের প্রাধান্য রয়েছে।
এর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ফাইজার/বায়োএনটেকের টিকার জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছিল। এবার দিলো অ্যাস্ট্রাজেনেকা/অক্সফোর্ডের তৈরি টিকাটিকে। কম মূল্যের এবং সংরক্ষণ ও বন্টনে সহজ হওয়ায় অন্যান্য টিকার চেয়ে বেশ প্রশংসা কুড়াচ্ছে অক্সফোর্ডের তৈরি টিকাটি।
বিশ্বব্যাপী ২০১টি দেশের ১০৯ কোটি মানুষ মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ২৫ লাখেরও বেশি মানুষ।