মঙ্গলবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ২০২০ সালের লভ্যাংশ সংক্রান্ত পর্ষদ সভা পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমাদের যে পরিমাণ মুনাফা হয়েছে তাতে অর্ধেক মুনাফা লভ্যাংশ আকারে দিতে গেলে হয়তো ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ হারে দিতে পারতাম। আর পুরোটা দিতে গেলে ৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ দেওয়া যেত।
তিনি আরও বলেন, “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) রবি’র ‘নো ডিভিডেন্ড’ সিদ্ধান্তে খুশি হয়নি। তারা লভ্যাংশ প্রত্যাশা করেছিল। এটা স্বাভাবিক। বিএসইসির সঙ্গে এ বিষয়ে আমি একমত।”
রবি আজিয়াটার শেয়ারে দরপতনের সঙ্গে লভ্যাংশের সম্পর্ক রয়েছে এমন প্রশ্নের উত্তরে মাহতাব উদ্দিন বলেন, লভ্যাংশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে শুধু লভ্যাংশ দিয়ে শেয়ার বিবেচনা করলে হবে না। কোম্পানির পারফরমেন্স দেখতে হবে। শুধু লভ্যাংশের দিকে তাকিয়ে থাকলে বিভ্রান্তিকর অবস্থা হবে। যারা শুধু লভ্যাংশ দিয়ে বিবেচনা করে সেসব বিনিয়োগকারীরা বিচক্ষণ নয়।
তিনি বলেন, আমাদের পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ দিতে আগ্রহী। তবে এবার লভ্যাংশ দেওয়া হয়নি সেটা দিয়ে রবি আজিয়াটাকে বিবেচনা করা ঠিক হবে না।
কোম্পানি সচিব শাহেদুল আলম বলেন, আমরা শেয়ারবাজারে এসেছি ২০২০ সালের শেষ সপ্তাহে। কিন্তু লভ্যাংশ ঘোষণা করতে হতো পুরো বছরের ওপর। এটাও লভ্যাংশ ঘোষণা না করার একটা কারণ।