দেশে খাদ্যের কোনো অভাব নেই। এখন প্রয়োজন নিরাপদ খাদ্য। দেশে খাদ্যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না গেলে চিকিৎসা করতে খরচ ও দারিদ্র্য বাড়বে। আর খাদ্য নিরাপদ হলে রফতানির মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন হবে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক।
বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুধে ভেজালের অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে কৃষিমন্ত্রী বলেন, শেষবার দুধে অ্যান্টিবায়োটিক-হেভি মেটাল রয়েছে বলে গুজব ছড়ানো হলো। হাইকোর্ট বিষয়টি আমলে নিয়ে দুই মাস দুধ বিক্রি বন্ধ করলেন। খামারি আর কোম্পানিগুলো দুধ বিক্রি না করতে পেরে রাস্তায় ফেলে দিল। কিন্তু পরে ভারত ও সিঙ্গাপুরের ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেল ওইসব দুধে কোনো সমস্যা নেই।
‘ওই সময় কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এমন দুর্যোগ সৃষ্টি করেছিলেন। তাদের কারণে খামারি ও বিভিন্ন কোম্পানি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কাজ হবে এই বিষয়গুলোতে বিশেষ ভূমিকা রাখা।’
এছাড়াও তিনি বলেন, আমি যখন খাদ্যমন্ত্রী ছিলাম সে সময় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নিরাপদ খাদ্য আইনটির প্রস্তাব ক্যাবিনেটে (মন্ত্রিসভা) উঠাই। ওই সময় খাদ্য নিরাপত্তায় কোনো সংস্থা-মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় ছিল না। প্রধানমন্ত্রী এ দায়িত্ব খাদ্য মন্ত্রণালয়কে দেন। তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নিরাপদ খাদ্য আইন তৈরি করি। এরপর দুই বছরের মধ্যে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়।
অনুষ্ঠানে আরও অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
বৃহস্পতিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুধে ভেজালের অভিযোগের প্রসঙ্গ টেনে কৃষিমন্ত্রী বলেন, শেষবার দুধে অ্যান্টিবায়োটিক-হেভি মেটাল রয়েছে বলে গুজব ছড়ানো হলো। হাইকোর্ট বিষয়টি আমলে নিয়ে দুই মাস দুধ বিক্রি বন্ধ করলেন। খামারি আর কোম্পানিগুলো দুধ বিক্রি না করতে পেরে রাস্তায় ফেলে দিল। কিন্তু পরে ভারত ও সিঙ্গাপুরের ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেল ওইসব দুধে কোনো সমস্যা নেই।
‘ওই সময় কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এমন দুর্যোগ সৃষ্টি করেছিলেন। তাদের কারণে খামারি ও বিভিন্ন কোম্পানি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের কাজ হবে এই বিষয়গুলোতে বিশেষ ভূমিকা রাখা।’
এছাড়াও তিনি বলেন, আমি যখন খাদ্যমন্ত্রী ছিলাম সে সময় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নিরাপদ খাদ্য আইনটির প্রস্তাব ক্যাবিনেটে (মন্ত্রিসভা) উঠাই। ওই সময় খাদ্য নিরাপত্তায় কোনো সংস্থা-মন্ত্রণালয়ের সমন্বয় ছিল না। প্রধানমন্ত্রী এ দায়িত্ব খাদ্য মন্ত্রণালয়কে দেন। তিন-চার মাসের মধ্যে আমরা নিরাপদ খাদ্য আইন তৈরি করি। এরপর দুই বছরের মধ্যে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গঠন করা হয়।
অনুষ্ঠানে আরও অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
