পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি ফ্যামিলিটেক্স বিডি’র পরিচালনা পর্ষদ পুনর্গঠন করে ৬ জন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
একইসঙ্গে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া কাজী আমিনুল ইসলামকে কোম্পানিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বও দেয়া হয়েছে।
নিয়োগ পাওয়া অন্য স্বতন্ত্র পরিচালকরা হলেন- ড. সামির কুমার শীল, ড. গাজী মোহাম্মদ হাসান জামিল, ড. মো. জামিল শরিফ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফ এহসান এবং ড. মো. ফরজ আলী।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ২০১৩ সালে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করা ফ্যামিলিটেক্সের উৎপাদন কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে।
তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো নগদ লভ্যাংশ দেয়নি। তালিকাভুক্তির প্রথম বছর ২০১৩ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়। পরের বছর ২০১৪ সালে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়।
এরপর ২০১৫ সালে কোম্পানিটি কোনো লভ্যাংশ না দিলেও ২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ করে বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। এরপর ২০১৯ ও ২০২০ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেওয়ায় ফ্যামিলিটেক্স বিডিকে ২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর মূল মার্কেট থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। এরপরেও কোম্পানিটির কোনো উন্নতি হয়নি।
তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতা থাকলেও তা মানেননি এই কোম্পানিটির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা। সর্বশেষ ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা মাত্র ৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করেছেন।
‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানির জন্য গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর বিএসইসির জারি করা নির্দেশনার ২ নম্বরে উল্লেখ রয়েছে, ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে যাওয়ার ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানির পর্ষদ পুনর্গঠন করা হবে। পুনর্গঠিত পর্ষদে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার পরিচালকরা পুনরায় পরিচালক হওয়ার সুযোগ পাবেন। এছাড়া কমিশন এক বা একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেবে। ওই নির্দেশনার আলোকেই কোম্পানিটিতে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
একইসঙ্গে স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেয়া কাজী আমিনুল ইসলামকে কোম্পানিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বও দেয়া হয়েছে।
নিয়োগ পাওয়া অন্য স্বতন্ত্র পরিচালকরা হলেন- ড. সামির কুমার শীল, ড. গাজী মোহাম্মদ হাসান জামিল, ড. মো. জামিল শরিফ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফ এহসান এবং ড. মো. ফরজ আলী।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে ২০১৩ সালে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৩৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করা ফ্যামিলিটেক্সের উৎপাদন কার্যক্রম দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে।
তালিকাভুক্তির পর কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো নগদ লভ্যাংশ দেয়নি। তালিকাভুক্তির প্রথম বছর ২০১৩ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়। পরের বছর ২০১৪ সালে ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেয়।
এরপর ২০১৫ সালে কোম্পানিটি কোনো লভ্যাংশ না দিলেও ২০১৬, ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ৫ শতাংশ করে বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ দেয়। এরপর ২০১৯ ও ২০২০ সালে কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ না দেওয়ায় ফ্যামিলিটেক্স বিডিকে ২০১৯ সালের ১৮ ডিসেম্বর মূল মার্কেট থেকে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তর করা হয়েছে। এরপরেও কোম্পানিটির কোনো উন্নতি হয়নি।
তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের বাধ্যবাধকতা থাকলেও তা মানেননি এই কোম্পানিটির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা। সর্বশেষ ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা ও পরিচালকরা মাত্র ৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ শেয়ার ধারণ করেছেন।
‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানির জন্য গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর বিএসইসির জারি করা নির্দেশনার ২ নম্বরে উল্লেখ রয়েছে, ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে যাওয়ার ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানির পর্ষদ পুনর্গঠন করা হবে। পুনর্গঠিত পর্ষদে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার পরিচালকরা পুনরায় পরিচালক হওয়ার সুযোগ পাবেন। এছাড়া কমিশন এক বা একাধিক স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেবে। ওই নির্দেশনার আলোকেই কোম্পানিটিতে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
