রোববার (৭ মার্চ ) সন্ধ্যায় ‘হোটেল রয়েল টিউলিপ সী পার্ল বিচ রিসোর্ট’ এর সামনে সমুদ্র তীরে ওই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডিরেক্টর এস এম আশরাফুল আলম ও এস এম মাহবুবুল আলম এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ আতশবাজির মধ্য দিয়ে সম্মেলন শুরু করেন।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের পরিচালনা পর্ষদ সদস্য এবং ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তারা
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডিরেক্টর জাকিয়া সুলতানা ও নিশাত তাসনিম শুচি, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর আবুল বাশার হাওলাদার, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নজরুল ইসলাম সরকার, ইভা রিজওয়ানা নিলু, এমদাদুল হক সরকার, হুমায়ূন কবীর ও আলমগীর আলম সরকার, ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াকত আলী, ওয়ালটন প্লাজা’র চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মোহাম্মদ রায়হান, ওয়ালটন হাই-টেকের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এস এম জাহিদ হাসান, তানভীর রহমান, আরিফুল আম্বিয়া, ফিরোজ আলম, আমিন খানসহ আরও অনেকে।
সম্মেলনে করোনা দুর্যোগ কাটিয়ে চলতি বছর ওয়ালটন পণ্য বিক্রিতে ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি জোরদার করতে ব্যবসায়িক কলাকৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়।
প্রকৌশলী গোলাম মুর্শেদ বলেন, দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে ওয়ালটনের চৌকস সেলস টিমের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। এখন ওয়ালটনের লক্ষ্য ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের অন্যতম সেরা গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ডে পরিণত হওয়া। এর মাধ্যমে ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তিপণ্যে শিল্পোন্নত দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের মর্যাদা আরও বেড়ে যাবে। এ লক্ষ্য অর্জনে ওয়ালটনের সেলস টিম সফল হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।