শুক্রবার (১২ মার্চ) রাতে দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানী ইয়াঙ্গুনের থারকেটায় এ ঘটনা ঘটে। খবর রয়টার্সের।
এ নিয়ে গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা ৭০ ছাড়ালো।
১৯৮৮ সালে মিয়ানমারেই এক সামরিক অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভে গুলিতে প্রাণ হারান তৎকালীন রেঙ্গুন ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির ছাত্র ফোন মাও। তাঁর আত্মত্যাগের স্মরণে ও বর্তমান জান্তাকে ক্ষমতা থেকে হঠাতে গতকাল রাতে বিক্ষোভের ডাক দেওয়া হয়েছিল। লক্ষ লক্ষ বিক্ষোভকারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেশের জনগণকে রাস্তায় নেমে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে মিয়ানমারে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, জাপান ও অস্ট্রেলিয়া একসাথে কাজ করার পণ করেছে। মিয়ানমারের অভ্যুত্থান, যেখানে সামরিক বাহিনীর চীনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেনের জন্য এটি প্রথম পরীক্ষা। এজন্য উপরের দেশগুলোর সাথে কোয়াড নামে একটি গ্রুপ তৈরি করেছে মার্কিন প্রশাসন।