এর আগে, গত ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়। আর ২৩ ডিসেম্বর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৫৪তম সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
কোম্পানিটি বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে ৮২ লাখ ৫৩ হাজার ৬৪৯টি শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে ৫০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এর মধ্যে ৪৩ লাখ ৬০ হাজার ৩৮৪টি শেয়ার প্রতিটি ৫০ টাকা মূল্যে (প্রান্ত সীমা থেকে ২০ শতাংশ বাট্টায়) ইস্যুর মাধ্যমে ২১ কোটি ৮০ লাখ ১৯ হাজার ২০০ টাকা উত্তোলন করবে। আর বাকি ৩৮ লাখ ৯৩ হাজার ২৬৫টি শেয়ার কাট-অফ প্রাইসে অর্থাৎ ৬২ টাকা করে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছে ইস্যুর মাধ্যমে ২৪ কোটি ১৩ লাখ ৮২ হাজার ৪৩০ টাকা উত্তোলন করবে।
কোম্পানিটির কাট-অফ প্রাইস নির্ধারনের জন্য গত ১ নভেম্বর বিকাল ৫টা থেকে ৪ নভেম্বর বিকাল ৫টায় নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। আর গত ১০ সেপ্টেম্বর বিএসইসির ৭৩৯তম সভায় কোম্পানিটির বিডিংয়ের অনুমোদন দেয়া হয়।
শেয়ারবাজার থেকে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে কোম্পানিটি ভবন নির্মাণ, যন্ত্রপাতি ও উপকরণ ক্রয় এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ৩০ জুন ২০১৯ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ নীট সম্পদ মূল্য ৪৫.০৩ টাকায় দাঁড়িয়েছে এবং বিগত ৫ বছরের অর্থবছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ৭.০৭ টাকা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড এবং ইবিএল ইনভেস্টমেন্ট।