সোমাবার (১৫ মার্চ) দিবাগত রাতে কোম্পানীগঞ্জ থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) যৌথ অভিযান চালায়। এসময় কটি দেশীয় তৈরি বন্দুক (এলজি) ও দুই রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। তবে অভিযানের সময় কাঞ্চনকে পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, কসাই কাঞ্চনের বিরুদ্ধে আগেও মাদক, বিস্ফোরক ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমের ৯টি মামলা রয়েছে। এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানীগঞ্জে গোলাগুলির ঘটনার মামলাগুলোতেও তার নাম রয়েছে।
অস্ত্র-গুলি উদ্ধারের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান ৯ মার্চ ‘পুলিশ অ্যাসল্ড’ (১২ নং) মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কোম্পানীগঞ্জ থানার সহকারী পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহীদ হোসাইন।
কাঞ্চন ৪নং চরকাঁকড়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মোস্তফার ছেলে এবং আলোচিত কাদের মির্জার ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তিনি কাদের মির্জার দেহরক্ষী হিসেবেও এলাকায় পরিচিত।
কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে নিহত আলা উদ্দিনের ভাইয়ের দায়ের করা হত্যা মামলার ৬ নম্বর আসামি কসাই কাঞ্চন।
মামলার বিবরণে বলা হয়, গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর কসাই কাঞ্চন আলা উদ্দিনের পেটে রড ঢুকিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।