ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম মঙ্গলবার (১৬ মার্চ) উত্তরা ১১ নম্বর সেক্টর ওয়েলফেয়ার সোসাইটি মাঠে পরীক্ষামূলকভাবে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মেয়র আতিক বলেন, 'মশা নিধন কার্যক্রমে দৈনিক এক হাজার ২০০ কর্মী কাজ করার কথা। কিন্তু বাস্তবে এই কর্মীর সংখ্যা কতজন এবং মাঠে কতজন কাজ করছেন তা নিশ্চিত করা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। একারণে বায়োমেট্রিক ডিভাইসের মাধ্যমে আমরা হাজিরার বিষয়টি নিশ্চিত করতে চাই।'
ডিএনসিসি মেয়র বলেন, 'আগে সনাতন পদ্ধতিতে একটি হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতেন মশক নিধন কর্মীরা। এখন সময় এসেছে স্মার্ট সিটিতে রূপান্তর হওয়ার। তাই আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে মশক নিধন কর্মীদের হাজিরা নিশ্চিত করছি। ধাপে ধাপে আমরা ডিএনসিসির প্রতিটি ওয়ার্ডে মশক নিধন কর্মীদের বায়োমেট্রিক হাজিরার আওতায় নিয়ে আসব। এই কাজটি করতে দুই মাসের মতো সময় লাগতে পারে।'
চলমান মশা নিধন কার্যক্রম প্রসঙ্গে মেয়র বলেন, ‘অভিযানে আমরা দেখেছি, সিভিল এভিয়েশনের ভেতর কোটি কোটি মশা। সেখানে আমাদের কেউ যেতে পারে না। বিমানবন্দর রেল স্টেশনের পেছনে পূর্ব দিকে একই অবস্থা। তিনি বলেন, কিউলেক্স মশার উপদ্রব বাড়ায় গতকাল সোমবার (১৫ মার্চ) চারটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করেছি। এখন থেকে যার যার আঙ্গিনা এবং ডোবা নিজেকেই পরিষ্কার রাখতে হবে। অন্যথায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’