বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মানুষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন। একজন ব্যক্তির কারণে ইতিহাসে দীর্ঘস্থায়ী পরিবর্তন সম্ভব সেটি শেখ মুজিবুর রহমান করে দেখিয়েছেন। তিনি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিতেন মানুষকে। তাই তার ভিশন বাস্তবে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো।
বুধবার (১৭ মার্চ) বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দেয়া এক ভিডিওবার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি যখন আমার বাবার সঙ্গে বাংলাদেশ সফর করেছিলাম সে সময়ের থেকে বাংলাদেশে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। গত ৫০ বছরে দেশটি অভূতপূর্ব উন্নতি সাধন করেছে। এই সময়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়েছে, দারিদ্র্য কমেছে, শিক্ষার হার বেড়েছে এবং স্বাস্থ্য সেবার প্রসার ঘটেছে। এর ফলে দেশের জনগণের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। আজকে আমরা উৎসব করতে পারছি শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক একটি দেশ গড়ার ভিশনের কারণে। এটি সম্ভব হয়েছে এদেশের মানুষের প্রতি তার ভালোবাসার জন্য।
তিনি আরও বলেন, আমার বাবার সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানের দৃঢ় সম্পর্ক ছিল। ওই সময় থেকে দুদেশ দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রাখছে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আমূল রূপান্তর হয়েছে এবং এই পথযাত্রায় কানাডা অংশীদার হিসেবে আছে। আমরা বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছি এবং নারী অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন উন্নয়নে সহায়তা করছি। শিশুস্বাস্থ্য ও শিক্ষা, যুব সম্প্রদায়ের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিসহ অন্যান্য কাজে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কানাডা।
বুধবার (১৭ মার্চ) বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দেয়া এক ভিডিওবার্তায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি যখন আমার বাবার সঙ্গে বাংলাদেশ সফর করেছিলাম সে সময়ের থেকে বাংলাদেশে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। গত ৫০ বছরে দেশটি অভূতপূর্ব উন্নতি সাধন করেছে। এই সময়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বেড়েছে, দারিদ্র্য কমেছে, শিক্ষার হার বেড়েছে এবং স্বাস্থ্য সেবার প্রসার ঘটেছে। এর ফলে দেশের জনগণের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। আজকে আমরা উৎসব করতে পারছি শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীন ও গণতান্ত্রিক একটি দেশ গড়ার ভিশনের কারণে। এটি সম্ভব হয়েছে এদেশের মানুষের প্রতি তার ভালোবাসার জন্য।
তিনি আরও বলেন, আমার বাবার সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমানের দৃঢ় সম্পর্ক ছিল। ওই সময় থেকে দুদেশ দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রাখছে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের আমূল রূপান্তর হয়েছে এবং এই পথযাত্রায় কানাডা অংশীদার হিসেবে আছে। আমরা বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধিতে অবদান রেখেছি এবং নারী অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন উন্নয়নে সহায়তা করছি। শিশুস্বাস্থ্য ও শিক্ষা, যুব সম্প্রদায়ের জন্য দক্ষতা বৃদ্ধিসহ অন্যান্য কাজে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কানাডা।
