ইতোমধ্যে কৃষকরা সুর্যমুখী বিক্রি করে ভালো দাম ও পেয়েছেন। এবার করোনায় কৃষকের চাষাবাদে প্রভাব পড়লেও এ অঞ্চলের সুর্যমুখী চাষে তার কোন প্রভাবই পড়েনি। বরং ভালো চাষ হওয়ায় মানুষের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করেছে।
গোপালগঞ্জের জমি নিচু হওয়ায় এখানকার জমিতে কেবল ধান ও পাট চাষে আগ্রহ ছিল এখানকার কৃষকদের। সাম্প্রতিকালে জেলার সদর উপজেলা, কাশিয়ানী, মুকসুতপুর, কোটালীপাড়া, টুঙ্গিপাড়া উপজেলার কৃষকেরা সুর্যমুখী চাষ শুরু করেছে। এ বছর এ জেলার ৬০ হেক্টর জমিতে সূর্যমুখীর চাষ হয়েছে যা গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি। এরই মধ্যে কৃষক তাদের সূর্যমুখী বিক্রি শুরু করেছে।
সূর্যমুখী ফুলের এক চাষি জানান, এ ফুলের তেলের স্বাদ ভালো ও স্বাস্থের জন্য উপকারী হওয়ায় স্থানীয় বাজারে চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। সরকারিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা পেলে কৃষকেরা ব্যাপক সূর্যমুখী ফুলের চাষাবাদে উৎসাহী হয়ে উঠবেন।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলা কৃষি অফিসার, কৃষিবিদ মো. জামাল উদ্দিন বলেন, এ বছর টুঙ্গিপাড়া উপজেলায় ১২০ বিঘা জমিতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ হয়েছে।আমরা কৃষকদের পাশে থেকে পরামর্শ প্রদান করে আসছি।