এর আগে ব্যাংক অব নিউইয়র্ক মেলন করপোরেশন একটি নতুন ইউনিট তৈরি করে। যার কাজ হলো, গ্রাহকদের ডিজিটাল সম্পদ সংরক্ষণ, পরিবহন ও ইস্যু করা। মরগান স্ট্যানলি ব্যাংকের যে গ্রাহকদের অন্তত ২০ লাখ ডলারের সম্পদ ব্যাংকে গচ্ছিত আছে, কেবল তারাই বিটকয়েনে লেনদেন করতে পারবেন। ইনভেস্টমেন্ট ফার্মগুলোর ক্ষেত্রে এ সীমা ৫০ লাখ ডলার। দুটি ক্ষেত্রেই অ্যাকাউন্টের মেয়াদ অন্তত ছয় মাস হতে হবে। এছাড়া মোট সম্পদের কেবল ২ দশমিক ৫ শতাংশ বিটকয়েনে বিনিয়োগ করা যাবে। একজন গ্রাহকের যত সম্পদই ব্যাংকে গচ্ছিত থাকুক না কেন, তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সির জন্য বিনিয়োগ করতে পারবেন কেবল এই নির্দিষ্ট পরিমাণ।
মরগান স্ট্যানলির গ্রাহকরা আগামী মাস থেকেই নির্দিষ্ট তিনটি তহবিলে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিনিয়োগ করতে পারবেন। গত শনিবার বিটকয়েনের বাজারমান রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে ৬১ হাজার ৭৮২ দশমিক ৮৩ ডলারে পৌঁছে। কিন্তু ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ ঘোষণা করা হবে এমন খবরের পরে হুট করেই পড়ে যায় দাম। এতদিন মূলধারায় বিটকয়েন তেমনভাবে প্রকাশ্য ছিল না। কিন্তু ইলোন মাস্কের টেলসা ও স্কয়ার ইনকরপোরেশন বিটকেয়েনে বিনিয়োগ করায় এটি গ্রহণযোগ্যতা পায়।