দেশের অভ্যন্তরে এবং বাহিরে চাহিদা কিছুটা সামলে নেওয়া গিয়েছে নিয়ন্ত্রণ শিথিল করে, যার ফলে সাম্প্রতিক মাসগুলিতে উৎপাদন ক্ষেত্রে অবস্থার উন্নতি ঘটেছে। পাশাপাশি বলা হয়েছে, পরবর্তী কয়েকটি ত্রৈমাসিকে আশা করা হচ্ছে বেসরকারি ক্ষেত্রে খরচ এবং অনাবাসীদের কাছ থেকে বিনিয়োগ আসবে যার ফলে অভ্যন্তরীণ চাহিদা ঘুরে দাঁড়াবে ২০২১ সালে।
মুডিজ লক্ষ্য করেছে, প্রকৃত বার্ষিক জিডিপি ১২ শতাংশ বাড়বে ২০২১ সালে তার কারণ অবশ্য গতবছর বা ভিত্তিবছরটা তুলনায় কম হওয়ায়। যার ফলে পূর্বাভাসে প্রকৃত জিডিপি সেই স্তরে অর্থাৎ করোনা পূর্ব স্তরের(২০২০ সালের মার্চ) তুলনায় বৃদ্ধি হবে ৪.৪ শতাংশ অথবা ২০২০ ডিসেম্বরে সাপেক্ষে ৫.৭ শতাংশ জিডিপি বৃদ্ধি হবে ২০২১ সালের শেষে।
তাছাড়া বলা হয়েছে আর্থিক এবং ঋণনীতি এমন ভাবে করলে বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। ফলে বলা হয়েছে, এ বছর আর অতিরিক্ত সুদের হার কমানো আশা করা যাচ্ছে না বর্তমানে যে ৪ শতাংশ ধার্য করা হয়েছে তার থেকে। মুদ্রাস্ফীতি বেশ কিছু ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ করা গেলেও খাদ্য এবং জ্বালানি ক্ষেত্রে মূল্য বৃদ্ধির প্রভাব পড়ছে।
দেশের অভ্যন্তরে খরচের উপর নির্ভর করে বছরের দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা হতে পারে। তাছাড়া সরাসরি কিছু আর্থিক সহায়তা যেমন করে ছাড়ের মতো কিছু হতে পারে। তবে মুডিস অ্যানালিটিকস জানিয়েছে, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ কেমন হবে সেই ঝুঁকি রুপোর অনেকটাই নির্ভর করছে ২০২১এ ঘুরে দাঁড়ানোটা। তবে অভ্যন্তরীণ ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে টিকাকরণের কাজের গতি অনেকটাই নির্ভর করছে। ১৬ মার্চ পর্যন্ত এ দেশে এখনো পর্যন্ত ৩৫ মিলিয়ন টিকাকরণ হয়ে গিয়েছে।